মালদহে এবার গ্রামীণ স্তরেও শুরু হতে চলেছে করোনা চিকিৎসা। চাঁচল, মিল্কি, সুজাপুর এবং বুলবুলচণ্ডীতে এবার থেকে পাওয়া যাবে করোনা চিকিৎসার সুযোগ। চার জায়গায় মোট ২৫০ শয্যার পরিকাঠামো গড়ে তোলা হচ্ছে
মঙ্গলবার ভোরে মালদহে কালবৈশাখী ঝড়ে ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। ঝড়-বৃষ্টির সময় হরিশ্চন্দ্রপুরের সুলতাননগর উত্তরপাড়ায় ধানের জমির ক্ষয়ক্ষতি দেখতে গিয়ে বজ্রাঘাতে এক কৃষকের মৃত্যু হয়েছে। পুলিস জানিয়েছে, মৃতের নাম শাহ জামাল(৪৮)। তাঁর বাড়ি ওই এলাকাতেই।
কোভিড পরিস্থিতিতে বালুরঘাট শহরে সুষ্ঠু নাগরিক পরিষেবা মিলছে না। শহরে অপরিষ্কার নর্দমা, জঞ্জালের স্তূপ, নিয়মিত পানীয় জল না মেলা, ভাঙাচোরা রাস্তা সহ একাধিক পুর পরিষেবা নিয়ে বাসিন্দাদের মধ্যে ক্ষোভ বাড়ছে। মাঝেমধ্যেই বৃষ্টিতে শহরের বিভিন্ন জায়গায় জল জমে রয়েছে।
করোনা পরিস্থিতিতে সুফল বাংলার স্টল থেকে সাধারণ মানুষের দুয়ারে খাদ্যসামগ্রী পৌঁছে যাবে। এনিয়ে নতুন দায়িত্ব পেতেই উদ্যোগী হয়েছেন কৃষি বিপণন মন্ত্রী বিপ্লব মিত্র। বিপ্লববাবু এবার দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার হরিরামপুর বিধানসভা কেন্দ্র থেকে জয়ী হয়েছেন।
মিড ডে মিলের জন্য ছাত্রপিছু যে পরিমাণ খাদ্যসামগ্রী বরাদ্দ জেলার বেশ কয়েকটি স্কুলে তা দেওয়া হচ্ছে না। আর এই বিষয়টি নজরে এল খোদ জেলাশাসকেরই। যা দেখে তাঁর চক্ষু চড়কগাছ। মিড ডে মিলের সামগ্রী বিলি খতিয়ে দেখতে মঙ্গলবার স্কুলে আচমকা পরিদর্শনে গিয়েছিলেন দক্ষিণ দিনাজপুরের জেলাশাসক সি মুরগান।
করোনা সংক্রমিত মুমূর্ষু রোগীকে শহরের কোনও নার্সিংহোম ফেরাতে পারবে না। নার্সিংহোমে চিকিৎসার জন্য অগ্রিম বাবদ সর্বোচ্চ ৫০ হাজার টাকার সীমা বেঁধে দিয়েছে রাজ্য সরকার। এর বেশি কেউ নিতে পারবে না। কোনও রোগীর পরিবার যদি সেই টাকা ভর্তি করার সময় দিতে নাও পারে, তার জন্য মুমূর্ষ রোগীকে ফেরানো যাবে না।
মঙ্গলবার সকালে মাল ব্লকের মানাবাড়ি চা বাগান থেকে খাঁচাবন্দি চিতাবাঘকে উদ্ধার করল বনদপ্তর। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বেশকিছু দিন থেকে মানাবাড়ি চা বাগান এলাকায় চিতাবাঘের আতঙ্ক জাঁকিয়ে বসেছিল।
আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধব সমাগমে আনন্দ বৃদ্ধি। চারুকলা শিল্পে উপার্জনের শুভ সূচনা। উচ্চশিক্ষায় সুযোগ। কর্মক্ষেত্রে অযথা হয়রানি। ... বিশদ
সংবাদদাতা, শিলিগুড়ি: মানবিকতাকেও বোধহয় গ্রাস করেছে করোনা। তাই সাধারণ ব্যধিতে মারা যাওয়া দেহ সৎকার এগিয়ে এলেন না পরিবারের কোনও সদস্য, এমনকী প্রতিবেশীরাও। সারারাত রাস্তার ধারে মৃতদেহ বহনের গাড়িতে পড়ে থাকল হৃদরোগে আক্রান্ত এক ব্যক্তির দেহ। শিলিগুড়ি শহর লাগোয়া ডাবগ্রাম-ফুলবাড়ি বিধানসভা এলাকার বিনয় মোড়ের এ ঘটনায় বুধবার সকালে চাঞ্চল্য ছড়ায়। শেষে একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সদস্যরা মৃতদেহটি শ্মশানে নিয়ে গিয়ে দাহ করেন।
দক্ষিণ শান্তিনগরে বিনয়মোড়ের এক বাসিন্দা মঙ্গলবার রাতে উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে মারা যান। হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, আগে তিনি করোনা সংক্রামিত হয়েছিলেন। পরে সুস্থ হয়ে ওঠেন। মঙ্গলবার দুপুরে হঠাৎ শ্বাসকষ্ট শুরু হয় তাঁর। ওই স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সদস্য কাবেরী চন্দ সরকার অক্সিজেন, অ্যাম্বুলেন্স জোগাড় করে তাঁকে উত্তরবঙ্গ মোডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গিয়ে ভর্তি করান।
কাবেরীদেবী বলেন, মঙ্গলবার রাতে সুব্রত করের মৃত্যুর খবর পেয়ে একটি গাড়িতে করে মৃতদেহ বাড়িতে নিয়ে আসি। কিন্তু, মৃতের দিদি জানান, তিনি বুধবার সকালে আসবেন, তারপর যেন মৃতদেহ সৎকার করা হয়। সেইমতো রাস্তার ধারে গাড়িতেই মৃতদেহ রাখা ছিল। কিন্তু, এদিন সকালে এসে দেখি, কেউ আসেননি। যোগাযোগ করা হলে তাঁরা জানান, আসতে পারবেন না, কোনও খরচও করবেন না। ততক্ষণে এলাকায় করোনার মৃতদেহ ভেবে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। আশ্চর্যজনকভাবে মৃতের পরিবারের কেউ যেমন সৎকারে এগিয়ে আসেনি, সেরকম প্রতিবেশীরাও সরে ছিলেন। তিনি বলেন, ‘পুলিসের উপস্থিতিতেই আমরা মৃতদেহ কিরণচন্দ্র শ্মশানে নিয়ে যাই এবং আমাদের খরচেই মৃতদেহ সৎকার করি’। এ বিষয়ে অবশ্য মৃতের পরিজনদের সঙ্গে চেষ্টা করেও যোগাযোগ করা যায়নি।
দক্ষিণ শান্তিনগরে বিনয়মোড়ের এক বাসিন্দা মঙ্গলবার রাতে উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে মারা যান। হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, আগে তিনি করোনা সংক্রামিত হয়েছিলেন। পরে সুস্থ হয়ে ওঠেন। মঙ্গলবার দুপুরে হঠাৎ শ্বাসকষ্ট শুরু হয় তাঁর। ওই স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সদস্য কাবেরী চন্দ সরকার অক্সিজেন, অ্যাম্বুলেন্স জোগাড় করে তাঁকে উত্তরবঙ্গ মোডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গিয়ে ভর্তি করান।
কাবেরীদেবী বলেন, মঙ্গলবার রাতে সুব্রত করের মৃত্যুর খবর পেয়ে একটি গাড়িতে করে মৃতদেহ বাড়িতে নিয়ে আসি। কিন্তু, মৃতের দিদি জানান, তিনি বুধবার সকালে আসবেন, তারপর যেন মৃতদেহ সৎকার করা হয়। সেইমতো রাস্তার ধারে গাড়িতেই মৃতদেহ রাখা ছিল। কিন্তু, এদিন সকালে এসে দেখি, কেউ আসেননি। যোগাযোগ করা হলে তাঁরা জানান, আসতে পারবেন না, কোনও খরচও করবেন না। ততক্ষণে এলাকায় করোনার মৃতদেহ ভেবে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। আশ্চর্যজনকভাবে মৃতের পরিবারের কেউ যেমন সৎকারে এগিয়ে আসেনি, সেরকম প্রতিবেশীরাও সরে ছিলেন। তিনি বলেন, ‘পুলিসের উপস্থিতিতেই আমরা মৃতদেহ কিরণচন্দ্র শ্মশানে নিয়ে যাই এবং আমাদের খরচেই মৃতদেহ সৎকার করি’। এ বিষয়ে অবশ্য মৃতের পরিজনদের সঙ্গে চেষ্টা করেও যোগাযোগ করা যায়নি।
