ঝগড়া এড়িয়ে চলার প্রয়োজন। শরীর স্বাস্থ্য বিষয়ে অহেতুক চিন্তা করা নিষ্প্রয়োজন। আজ আশাহত হবেন না ... বিশদ
কিন্তু প্রশ্ন হল, কেন ভারত সুদূর প্রাচ্যকে এত গুরুত্ব দিচ্ছে? সুষমা স্বরাজ যখন বিদেশমন্ত্রী ছিলেন, তখনই এই ভ্লাদিভস্তক-চেন্নাই সমুদ্র যোগাযোগের রাস্তা পরিষ্কার করে গিয়েছিলেন। চীনের সামুদ্রিক সিল্ক রুট ও ওয়ান বেল্ট-ওয়ান রোড প্রকল্পের পাল্টা হিসেবেই এই সামুদ্রিক যোগাযোগ ব্যবস্থাকে দেখছে নয়াদিল্লি। এই রুট চালু হলে দূরত্ব প্রায় অর্ধেক হবে। ফলে পণ্য পরিবহণের খরচও কমবে। শুধু তাই নয়, এই রুট দক্ষিণ চীন সাগরের খুব কাছ দিয়েই যাবে। দক্ষিণ চীন সাগরের দখলদারি নিয়ে এমনিতেই সংশ্লিষ্ট বেশ কয়েকটি দেশের সঙ্গে বিবাদ রয়েছে চীনের। এবার ওই অঞ্চলের খুব কাছে পৌঁছে যাবে ভারতও।
একদিকে পৃথিবীর গভীরতম হ্রদ বৈকাল, অন্যদিকে প্রশান্ত মহাসাগর। রাশিয়ার এই অঞ্চলটি তেল, প্রাকৃতিক গ্যাস কাঠ, সোনা ভরপুর মেলে। এখানে ওএনজিসি সহ ভারতীয় সংস্থাগুলি ৭০০ কোটি ডলারেরও বেশি বিনিয়োগ করেছে। এখানকার অয়েল ফিল্ডে শেয়ার রয়েছে ইন্ডিয়ান অয়েলেরও। বস্তুত, চীনের পাল্টা হিসেবেই ভারত পূর্বতন সোভিয়েতের বিভিন্ন এলাকার সঙ্গে বন্ধুত্বের সম্পর্ক জোরদার করছে।