দীর্ঘদিনের পরিশ্রমের সুফল আশা করতে পারেন। শেয়ার বা ফাটকায় চিন্তা করে বিনিয়োগ করুন। ব্যবসায় ... বিশদ
১. মুকেশ আম্বানি: ফোর্বস ইন্ডিয়ার মতে, এখন মুকেশ আম্বানির সম্পদের পরিমাণ পাঁচ হাজার ৯৭০ কোটি ডলার। গত এক বছরে তাঁর ভাঁড়ারে আরও প্রায় এক হাজার ২৪০ কোটি টাকা যোগ হয়েছে। তিনি এখন বিশ্বের নবম ধনী। সারা বছরে ভারতীয় শেয়ার বাজারে উত্থান-পতন সত্ত্বেও, মুকেশের রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজের শেয়ারের দাম স্থিতিশীল রয়েছে।
২. গৌতম আদানি: গত এক বছরে দেশের বেশ কয়েকটি বিমানবন্দরের রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব পেয়েছে গৌতম আদানির মালিকানাধীন আদানি গোষ্ঠী। বেশ কয়েকটি শহরে তিনি গ্যাসের ব্যবসা বাড়িয়েছেন। শেষপর্যন্ত অস্ট্রেলিয়ায় তিনি কয়লা খনি থেকে কয়লা তোলার অনুমতি পেয়েছেন। এক বছরে তাঁর সম্পত্তি বেড়েছে ৩৮০ কোটি ডলার। এখন তাঁর সম্পত্তির পরিমাণ এক হাজার ৫৭০ কোটি ডলার।
৩. হিন্দুজা ব্রাদার্স: শ্রীচাঁদ, গোপীচাঁদ, প্রকাশ এবং অশোক-এই চার হিন্দুজা ভাইয়ের সংস্থা এটি। ট্রাক, গিয়ার অয়েল থেকে ব্যাঙ্কিং এবং কেবল টিভির ব্যবসা রয়েছে তাঁদের। ফোর্বসের তালিকায় তৃতীয় স্থান পেলেও, গত এক বছরে তাঁদের পরিমাণ ২১০ কোটি ডলার কমেছে। তাঁদের এখন সম্পত্তির পরিমাণ এক হাজার ৮০০ কোটি টাকা।
৪. পালোনজি মিস্ত্রি: জল শোধনের জগতে ভারতের এক নম্বর ব্র্যান্ড ইউরেকা ফোর্বস তৈরি করে সাপুরজি পালোনজি গ্রুপ। এখন সংস্থার কর্ণধার পালোনজি মিস্ত্রির মোট সম্পত্তির পরিমাণ এক হাজার ৫০০ কোটি ডলার। তবে গত এক বছরে তাঁর সম্পত্তি কমেছে ৭০ কোটি ডলার।
৫. উদয় কোটাক: বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যাঙ্ক ব্যবসায়ী উদয় কোটাকের সম্পত্তির পরিমাণ এক হাজার ৪৮০ কোটি ডলার। দেশের চতুর্থ বৃহত্তম ব্যাঙ্ক এখন উদয় কোটাকের কোটাক মাহিন্দ্রা ব্যাঙ্ক। গত এক বছরে ৪০০ কোটি ডলার অতিরিক্ত আয় করেছেন উদয়।
এছাড়াও, অষ্টম স্থানে থাকা গোদরেজ পরিবারের আয় গত এক বছরে ২০০ কোটি ডলার কমে এখন তাঁদের সম্পদের পরিমাণ এক হাজার ২০০ কোটি ডলার। নবম স্থানে রয়েছেন লক্ষ্মীনারায়ণ মিত্তল। আর্সেলর মিত্তলের কর্ণধার লক্ষ্মীনারায়ণের সম্পত্তি প্রায় ৮০০ কোটি ডলার কমেছে। তালিকায় দশম স্থানে থাকা কুমার মঙ্গলম বিড়লার সম্পত্তি গত এক বছরে কমেছে ২৯০ কোটি ডলার।