পড়শির ঈর্ষায় অযথা হয়রানি। সন্তানের বিদ্যা নিয়ে চিন্তা। মামলা-মোকদ্দমা এড়িয়ে চলা প্রয়োজন। প্রেমে বাধা। প্রতিকার: একটি ... বিশদ
রাজ্যে সবথেকে চিন্তার বিষয় নারী সুরক্ষা। একটা কথা বলা হয় যে, অন্য রাজ্যে নারী নির্যাতন হলে আমরা চুপ করে থাকি। তা কিন্তু নয়, হাথরাস কাণ্ড নিয়েও কষ্ট পেয়েছি। কিন্তু ওখানে চার্জশিটে প্রকৃত অপরাধীদের নাম রয়েছে, বাংলায় কিন্তু সেটা হয় না। মিথ্যা অভিযুক্ত সাজিয়ে প্রকৃত দোষীকে আড়াল করা হয়। বসিরহাটের হাসনাবাদের ঘটনা তাঁর বড় উদাহরণ। যেভাবে হিন্দু মেয়েদের উপর অত্যাচারের ঘটনা ঘটছে তাতে অবশ্যই এখানেও লাভ জেহাদ আইন করা প্রয়োজন। একটার পর এক ঘটনা ঘটছে। একটি বিশেষ সম্প্রদায়ের রঙিন চুলের কানে দুল পরা ছেলেগুলো সিনেমার কায়দায় হিন্দু মেয়েদের মন জয় করে প্রথমে বিয়ে করছে, তারপর অত্যাচার করে বাড়ি থেকে বের করে দেওয়া, পাচার করে দেওয়ার মতো ঘটনা বাংলায় ঘটছে। এটা বরদাস্ত করা যাবে না। লাভ জেহাদের আইন অবশ্যই আনা দরকার।
বিজেপিকে সাম্প্রদায়িক দল হিসেবে দেখানোর চেষ্টা করা হয়। কী করে এই কথা মানি বলুন তো! কথায় কথায় গুজরাতকে এই প্রসঙ্গে আক্রমণ করা হয়। কিন্তু সেই গুজরাতেই সরকারি ক্ষেত্রে আট শতাংশ সংখ্যালঘু মানুষ কাজ করেন। আর এখানে সেটা মাত্র চার থেকে সাড়ে চার শতাংশ। আসলে মুখ্যমন্ত্রী এই ৩০ শতাংশ মানুষকে ভোটব্যাঙ্ক হিসাবে ব্যবহার করেছেন। এখন দেখছেন ৭০ শতাংশ বেরিয়ে যাচ্ছে তাই চণ্ডীপাঠ করছেন, পুরোহিত ভাতা দিচ্ছেন। আমার বিপক্ষে যিনি তৃণমূলের হয়ে লড়াই করছেন তিনি কতদিন রাজনীতিতে আছেন? তিনি মহাদেবকে অপমান করেছেন। নিজের ধর্মকে অপমান করেছেন। তা নিয়ে বলা কি সাম্প্রদায়িকতা? ওই ঘটনার প্রতিবাদ তো আমরা করবই।
একটা বিষয় জেনে রাখুন, আসানসোল দক্ষিণে আমি অবশ্যই জিতব আর বাংলাতে আমরাই সরকার গড়ব। তারপর সোনার বাংলা গড়ার জন্য যা যা করার দরকার তা করা হবে।