পড়শির ঈর্ষায় অযথা হয়রানি। সন্তানের বিদ্যা নিয়ে চিন্তা। মামলা-মোকদ্দমা এড়িয়ে চলা প্রয়োজন। প্রেমে বাধা। প্রতিকার: একটি ... বিশদ
যদিও এতে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই বলেই আশ্বাস দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। ভ্যাকসিন নিলেই যে আর কোনওদিন করোনার সংক্রমণ হবে না, এমন ১০০ শতাংশ গ্যারান্টি নেই বলেই জানিয়েছেন আইসিএমআরের মহামারীবিদ্যা বিভাগের প্রধান। তবে ভ্যাকসিন নিলে সংক্রমণের ঝুঁকি কম। আক্রান্তের অবস্থাও গুরুতর হবে না। সেই কারণেই ভ্যাকসিন নেওয়া জরুরি। সেই সঙ্গে বাড়াতে হবে টেস্টও। সেই মতোই প্রতিটি রাজ্যকে কমপক্ষে ৭০ শতাংশ টেস্ট আরটি-পিসিআর করতে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। একইসঙ্গে বাড়াতে হবে নজরদারি। জোরদার করতে হবে টেস্ট, ট্র্যাক এবং ট্রিট, এই তিন বিধি।
সেই বিধিতে জোর দিতে আচমকা দিল্লিতে সংক্রমণ বাড়তে থাকায় রাজধানীমুখী ট্রেন এবং বিমান যাত্রীদের লাগাতার টেস্ট করা হবে বলে সিদ্ধান্ত হয়েছে। দিল্লি জাংশন, নয়াদিল্লি, আনন্দবিহার, সরাই রহিলা, হজরত নিজামউদ্দিনের মতো যেসব স্টেশনে মেল-এক্সপ্রেসের আনাগোনা, তার পাশাপাশি দিল্লি বিমানবন্দরে নামা যাত্রীদের টেস্ট করা হবে। কোনও যাত্রী টেস্টে আপত্তি করলে আইন মোতাবেক কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হতে পারে।
টেস্টের জিনোম সিকোয়েন্সও হবে। কারণ, সাধারণ স্ট্রেইন তো রয়েছেই, তারই মধ্যে দেশে করোনার তিন বিদেশি স্ট্রেইন ঘুরে বেড়াচ্ছে। ব্রিটেন, ব্রাজিল এবং দক্ষিণ আফ্রিকার করোনভাইরাসের স্ট্রেইনে এখনও পর্যন্ত গোটা দেশে ৭৯৫ জন আক্রান্ত হয়েছেন বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্যমন্ত্রক। তাই প্রকাশ্যে মাস্কহীন মুখ দেখলেই রাজধানী দিল্লিতে কড়া ব্যবস্থা নেওয়ার বিষয়টিতে জোর দেওয়া হচ্ছে। দিল্লিতে মাস্কহীন ঘোরাঘুরি করলে দু’হাজার টাকা জরিমানা। সবমিলিয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় গোটা দেশে মোট ৪০ হাজার ৭১৫ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন।