পড়শির ঈর্ষায় অযথা হয়রানি। সন্তানের বিদ্যা নিয়ে চিন্তা। মামলা-মোকদ্দমা এড়িয়ে চলা প্রয়োজন। প্রেমে বাধা। প্রতিকার: একটি ... বিশদ
রানি বলছেন, ‘এই ছবির শ্যুটিংয়ের সময় আমার বাবা মারা যান। আমার কেরিয়ারের প্রথম থেকেই বাবা-মা আমাকে উত্সাহ দিয়ে এসেছেন। আমার প্রতিটা ছবি তাঁরা দেখেছেন। হিচকি প্রথম ছবি যেটা আমার বাবা দেখে যেতে পারেননি।’ কিন্তু সন্তানের পাশে পিতা সবসময় থাকেন। ‘ছবির শেষ দৃশ্যে যখন সেন্ট নটকার স্কুল থেকে প্রধান শিক্ষিকা হিসেবে আমি অবসর নিচ্ছি, আমি বাবার লাঠিটা ব্যবহার করেছিলাম। দৃশ্যটা আমার কাছে খুবই স্পেশাল এবং দুঃখের। এভাবেই ওই ছবিতে আমার সঙ্গে বাবা ছিলেন। আমার কাছে ওই দৃশ্যটা অত্যন্ত স্মরণীয়।’