বিষয় সম্পত্তি ভাগাভাগি নিয়ে শরিকি বিবাদ চরম আকার ধারণ করতে পারে। কর্মে উন্নতি হবে। অপব্যয়ের ... বিশদ
চেয়ারম্যান স্বপন দাস বলেন, শহরে বাড়ি বাড়ি জল পৌঁছে দেওয়ার জন্য একাধিক কাজ করছে পুরসভা। তারপরেও শহরবাসীর একাংশের বাড়িতে জল পৌঁছচ্ছে না। কোনও কাগজপত্র ছাড়াই অবৈধভাবে ভূগর্ভস্থ জল তুলছে এক শ্রেণির অসাধু ব্যবসায়ী। তা বোতলবন্দি করে বাজারজাত করছে তারা। জানা গিয়েছে, অবৈধভাবে জল উত্তোলনকারীরা বোরিং মেশিন বা পাম্প চালিয়ে একদিনে প্রায় কুড়ি থেকে ত্রিশ হাজার লিটার জল মাটির নীচ থেকে তুলছেন। কোনওরকম পরিশোধন ছাড়াই সেই জল বোতলে ভরে বিভিন্ন কোম্পানির স্টিকার লাগিয়ে বাজারে বিক্রি চলছে।
অবৈধ জল ব্যবসায়ীদের মধ্যে একজন বলেন, প্রায় বছর চারেক আগে চার লক্ষ টাকা খরচ করে বাড়িতে জলের প্লান্ট বসিয়েছিলাম। মাটির নীচ থেকে জল তুলে লিটার প্রতি মাত্র ১০ টাকায় বিক্রি করছি। খরিদ্দার অনেক বাড়ছে। কোন্নগরে অনেকেই এভাবে জলের ব্যবসা করছে। শনিবার সকালে বেশ কয়েকটি অবৈধ জলের প্লান্টে গিয়ে রীতিমতো চক্ষু চরকগাছ হয় পুরসভার চেয়ারম্যানের। প্রশাসনের কাছে কড়া ব্যবস্থা নেওয়ার আর্জি জানিয়েছেন তিনি।