বিষয় সম্পত্তি ভাগাভাগি নিয়ে শরিকি বিবাদ চরম আকার ধারণ করতে পারে। কর্মে উন্নতি হবে। অপব্যয়ের ... বিশদ
ভাইস চেয়ারম্যান বলেন, ১৫৭ বছরে পা রাখছে জলপাইগুড়ি। এই এলাকার ঐতিহাসিক গুরুত্ব রয়েছে। তাছাড়া তিস্তা পাড়ের শহরকে পর্যটনের ডেস্টিনেশন হিসেবে গড়ে তুলতে চাই আমরা। এজন্য শহরের বিভিন্ন রাস্তার মোড়ে ডিজিটাল বোর্ডের মাধ্যমে জলপাইগুড়ির ইতিহাস তুলে ধরা হবে। শহরকে সাজিয়ে তুলতে পর্যটনের প্রসারে বেশকিছু মডেল ও স্থাপত্য বসানোর পরিকল্পনা রয়েছে। এসব নিয়ে এদিনের বৈঠকে আলোচনা হয়েছে। পাশাপাশি এদিন চলতি অর্থবর্ষের জন্য ৭০৪ কোটি টাকার রিভাইজড বাজেট পেশ করা হয়েছে। চলতি অর্থবর্ষে এখনও পর্যন্ত আমরা কী কাজ করেছি, আরও কী কাজ করব, কোন কোন ক্ষেত্রে জোর দেওয়া হবে, সবটাই আলোচনা করা হয়েছে। ঠিক হয়েছে, নতুন বছরে পুরসভা আরও ১০টি সুস্বাস্থ্যকেন্দ্র তৈরি করবে। করলা নদীর দূষণ রুখতে রাজ্য সরকার স্যুয়ারেজ ট্রিটমেন্ট প্লান্ট করছে। রাজ্যের সঙ্গে ওই প্রকল্প বাস্তবায়িত করবে পুরসভা। এতে শহরের নিকাশিনালার জল পরিশোধিত হয়ে তবেই নদীতে পড়বে। ফলে নদীর দূষণ কমবে।
বৈঠক শেষে শহরে কোনও বেআইনি কাজ চলতে দেওয়া হবে না বলেও এদিন হুঁশিয়ারি দেয় পুর কর্তৃপক্ষ। তারা জানিয়েছে, কোথাও কেউ সরকারি জমি দখল করে থাকলে কিংবা বেআইনি নির্মাণ করলে, পুরসভা যেমন অভিযান চালাচ্ছে, তা অব্যাহত রাখবে। পুরসভার চেয়ারপার্সন পাপিয়া পাল বলেন, জলপাইগুড়ির মানুষকে একটি সুন্দর শহর উপহার দেওয়ার পাশাপাশি উন্নত নাগরিক পরিষেবা দেওয়াই আমাদের লক্ষ্য। সেই লক্ষ্যকে সামনে রেখে কাজ করে চলেছি আমরা।