উচ্চতর বিদ্যায় সাফল্য আসবে। প্রেম-ভালোবাসায় আগ্রহ বাড়বে। পুরনো বন্ধুর সঙ্গে সাক্ষাতে আনন্দলাভ হবে। সম্ভাব্য ক্ষেত্রে ... বিশদ
শনিবারও কল্যাণীর জেএনএম হাসপাতালে আউটডোর পরিষেবা পুরোপুরি বন্ধ ছিল। খুব জরুরি না হলে এই হাসপাতালে অপারেশন হচ্ছে না। হাসপাতালের অধিকাংশ ওয়ার্ডে রোগী নেই বললেই চলে। শুধু জরুরি বিভাগ কোনওরকমে চালু রয়েছে। এদিন সেখানে তিনজন চিকিৎসক ছিলেন। এদিন অনেকেই এসে চিকিৎসা পেয়েছেন। সেখানে খুব গুরুতর রোগীদের ভর্তি নেওয়া হচ্ছে। তবে, চিকিৎসকের অভাবে হাসপাতালে পরিষেবা মিলছে না বলেই রোগীদের ভিড় নেই বললেই চলে। হাসপাতালের জুনিয়র ডাক্তারদের হস্টেল ফাঁকা পড়ে রয়েছে। এদিন সকাল থেকে ২৪ জন চিকিৎসক ইস্তফা দেবেন বলে জল্পনা চলছিল। বেলা বাড়তেই সেই সংখ্যা বেড়ে ৪০ জন হয়।
পরিষেবা প্রসঙ্গে হাসপাতালের সুপার অভিজিৎ মুখোপাধ্যায় বলেন, জরুরি বিভাগ শুধু চালু রয়েছে। সেখানেই আমরা পরিষেবা দিচ্ছি। আমি নিজেও সেখানে বসছি। এই পরিকাঠামোর মধ্যে যতটা পারছি পরিষেবা দেওয়ার চেষ্টা করছি। এদিন ৪০ জন চিকিৎসক গণইস্তফা দিয়েছেন। অন্যদিকে, কামারহাটির সাগর দত্ত মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে এদিনও আউটডোর বন্ধ ছিল। শুধু জরুরি বিভাগ চালু রয়েছে। গুরুতর রোগীদের ভর্তি নেওয়া হচ্ছে। জুনিয়র ডাক্তাররা হাসপাতালে অন্যদিনের মতো অবস্থান বিক্ষোভ চালিয়ে যান। হাসপাতালের সুপার পলাশ দাস বলেন, ইন্ডোরে যেসব রোগী ভর্তি রয়েছেন তাঁদের চিকিৎসা চলছে। এসএনসিইউ ইউনিট চালু রয়েছে। নিয়ম করে প্রসব করানো হচ্ছে। খুব গুরুতর রোগীর অপারেশন করা হচ্ছে। শুক্রবার ২২ জন রোগীকে জরুরি বিভাগ থেকে হাসপাতালে ভর্তি নেওয়া হয়েছিল। শনিবারও জরুরি বিভাগ চালু রয়েছে। সেখানে এদিনও বেশ কয়েকজন রোগীকে ভর্তি নেওয়া হয়েছে। তবে, আউটডোর পরিষেবা পুরোপুরি বন্ধ রয়েছে।