বিষয় সম্পত্তি ভাগাভাগি নিয়ে শরিকি বিবাদ চরম আকার ধারণ করতে পারে। কর্মে উন্নতি হবে। অপব্যয়ের ... বিশদ
সোমবার সেই মামলার শুনানিতে মামলাকারীদের তরফে দাবি করা হয়, হোম স্টে ও হোটেল একটি পংক্তিতে পড়ে না। তাছাড়া হোম স্টে নিয়ে রাজ্যের নিজস্ব পলিসি রয়েছে। পাশাপাশি গ্রিন ট্রাইব্যুনালের যে বেঞ্চ ওই নির্দেশ জারি করে সেই বেঞ্চ সঠিকভাবে গঠিত ছিল না। আপাতত এই ব্যাপারে কেন্দ্রের বক্তব্য জানতে চেয়েছে হাইকোর্ট। আগামী ১০ জানুয়ারি মামলার শুনানি। ওই সময়ের মধ্যে কেন্দ্রকে নোটিস পাঠাতে নির্দেশ দিয়েছে আদালত।
পরিবেশ কর্মী সুভাষ দত্তের দায়ের করা একটি মামলায় ২০২২ সালের ২০ মে বক্সা ব্যাঘ্র প্রকল্পের কোর ও বাফার এলাকায় থাকা রিসর্ট, হোটেল ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানগুলিকে বন্ধ করে দেওয়ার নির্দেশ দেয় গ্রিন ট্রাইব্যুনালের কলকাতার ইস্টার্ন জোনাল বেঞ্চ। কিন্তু এই রায়ের বিরুদ্ধে ২৯ জুলাই ২০২২ সালে একটি স্থগিতাদেশ জারি করে হাইকোর্টের জলপাইগুড়ি সার্কিট বেঞ্চ। গত ৪ ডিসেম্বর শুনানি পর আর নতুন করে স্থগিতাদেশ জারি করেনি আদালত। এরপরই ট্রাইব্যুনালের নির্দেশ কার্যকর করতে তৎপরতা শুরু করে বনদপ্তর। বক্সা এলাকায় প্রায় ৮০ হোম স্টে আছে। বক্সা ব্যাঘ্র প্রকল্পের জয়ন্তী ও রাজাভাতখাওয়া এলাকার পর্যটন ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত প্রতিষ্ঠানগুলিতে নোটিস বিলি করে বনদপ্তর। সেখানে বাণিজ্যিক কার্যকলাপ অবিলম্বে বন্ধ করার জন্য নোটিসও জারি করে বক্সা ব্যাঘ্র প্রকল্প কর্তৃপক্ষ।