বিষয় সম্পত্তি ভাগাভাগি নিয়ে শরিকি বিবাদ চরম আকার ধারণ করতে পারে। কর্মে উন্নতি হবে। অপব্যয়ের ... বিশদ
এদিন কলকাতার রেড রোডে আম্বেদকরের মূর্তিতে শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদন করেন তৃণমূলের রাজ্য সভাপতি সুব্রত বক্সি। তৃণমূল ভবনে আম্বেদকরের প্রতিকৃতিতেও মাল্যদান করেন তিনি। তাঁর সঙ্গে ছিলেন তৃণমূলের রাজ্য সহ সভাপতি জয়প্রকাশ মজুমদার। কলকাতার ৮২ নম্বর ওয়ার্ডে মিছিল করেন কলকাতার মেয়র তথা মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম। বাঁশদ্রোণীতে দলের কর্মসূচিতে ছিলেন মন্ত্রী তথা তৃণমূলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক অরূপ বিশ্বাস। কলকাতার ২৮ নম্বর ওয়ার্ডে মিছিলে পা মেলান তৃণমূল মুখপাত্র কুণাল ঘোষ। এছাড়া মন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়, পুলক রায়, চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য, শশী পাঁজা, সাংসদ মালা রায়, বিধায়ক দেবাশিস কুমার প্রমুখ। রাজ্যের প্রতিটি ব্লক এবং পুর ওয়ার্ডেও মিছিলে শামিল হন তৃণমূলের সর্বস্তরের নেতা-কর্মীরা। তৃণমূল নেতৃত্ব বলেছেন, আম্বেদকরকে অপমান মানে সংবিধানকে অপমান করেছেন অমিত শাহ। তাঁদের প্রশ্ন, তারপরেও তিনি কী করে মন্ত্রী পদে বহাল থাকেন? অমিত শাহকে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে হবে, নয়তো তাঁকে পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হোক।
অন্যদিকে, এদিন প্রদেশ কংগ্রেস সদর দপ্তরে সাংবাদিক বৈঠক করে অধীর চৌধুরী দাবি করেন, আম্বেদকরকে অপমানের কারণে ভুল স্বীকার করে ক্ষমা চান অমিত শাহ।