বিষয় সম্পত্তি ভাগাভাগি নিয়ে শরিকি বিবাদ চরম আকার ধারণ করতে পারে। কর্মে উন্নতি হবে। অপব্যয়ের ... বিশদ
কোচবিহার কোতোয়ালি থানার পুলিস জানিয়েছে, মৃতরা হলেন বিজয়কুমার বৈশ্য (৬৫) ও গোপাল রায় (৫০)। গৃহকর্তা বিজয়কুমার বৈশ্য। গোপালবাবু ওই বাড়িতেই থাকতেন। বিজয়বাবুর ছেলে প্রণবকুমার বৈশ্য ঘটনার পর থেকে গ্রামে নেই। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, মাস দেড়েক আগে গোপালবাবু আশ্চর্যভাবে ‘নিখোঁজ’ হয়ে যান। গ্রামবাসীদের সন্দেহ তাঁকেও খুন করা হয়েছে। প্রসঙ্গত, এই বাড়িতেই গত কয়েক মাসের মধ্যে মৃত্যু হয়েছে বিজয়বাবুর স্ত্রী ও বোনের। এদিন খবর পেয়ে তদন্তে আসেন খোদ কোচবিহারের পুলিস সুপার দ্যুতিমান ভট্টাচার্য, অতিরিক্ত পুলিস সুপার কৃষ্ণগোপাল মিনা, ডিএসপি (হেড কোয়ার্টার) চন্দন দাস।
পুলিস সুপার জানান, প্রথমে বিজয়কুমার বৈশ্যর নিথর দেহ উদ্ধার হয়। এরপর বিজয়বাবুর ভাগ্নে গোপাল রায়ের দেহ আমরা উদ্ধার করি। এই বাড়ি থেকে যা কিছু উদ্ধার হয়েছে সবই ফরেন্সিক তদন্তে পাঠানো হবে। তদন্ত হচ্ছে।