প্রেম-প্রণয়ে কিছু নতুনত্ব থাকবে যা বিশেষভাবে মনকে নাড়া দেবে। কোনও কিছু অতিরিক্ত আশা না করাই ... বিশদ
ওই সভায় বিজেপির ছয় সদস্যও উপস্থিত ছিলেন। কিন্তু সভা শুরু হওয়ার পরই সমস্যা তৈরি হয়। বিজেপির সদস্যরা রেজলিউশন খাতায় প্রথমে সই করতে চাননি। তাঁরা বিভিন্ন উন্নয়ন খাতে খরচের খতিয়ান চান। এছাড়া কোথায় কত তারপোলিন বিলি করা হয়েছে, তার হিসেব চান। এরপর পরিস্থিতি উত্যক্ত হয়ে ওঠে বলে অভিযোগ। ওই সভায় পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি ও বিডিও উপস্থিত ছিলেন। পঞ্চায়েত সমিতির এক কর্মাধ্যক্ষ বিজেপির সদস্যদের সকলের সামনে অপমান করেন বলে অভিযোগ। কোনও তথ্য তাঁদের দেওয়া হবে না বলে জানানো হয়। এমনকী মিটিং থেকে জোর করে বের করে দেওয়া হয়। এরপরই বিজেপির সদস্যরা বিক্ষোভ দেখান।
এই বিষয়ে বিজেপির পঞ্চায়েত সমিতির সদস্য বিধান হাওলাদার বলেন, আমাদের সদস্য কম বলে ওরা কোনও তথ্য দেয় না। গত কয়েক মাসের খরচের খতিয়ান ও তারপোলিন বিলির তথ্য জানতে চাওয়ায় আমাদের অপমান করে সভা থেকে বের করে দেওয়া হয়েছে। বাগদা পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি গোপা রায় বলেন, আগে থেকে বৈঠকের কথা না জানানোর অভিযোগ ভিত্তিহীন। এদিন বৈঠকের বিষয় ছিল পঞ্চাদশ অর্থ কমিশনের টাকায় উন্নয়নমূলক পরিকল্পনা। কিন্তু ওই বৈঠকে ওনারা অপ্রাসঙ্গিক কথা বলে ঝামেলা তৈরি করেন। আমি নিজে এবং বিডিও সাহেব সভায় আসার অনুরোধ করলেও ওঁরা কোনও কথা না শুনে বেরিয়ে যান।