দীর্ঘদিনের পরিশ্রমের সুফল আশা করতে পারেন। শেয়ার বা ফাটকায় চিন্তা করে বিনিয়োগ করুন। ব্যবসায় ... বিশদ
প্রসঙ্গত, নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ অভিজিৎ বিনায়ক বন্দ্যোপাধ্যায়কে সমাবর্তন উৎসবে ডি লিট দেওয়ার সিদ্ধান্ত সিন্ডিকেটে আগেই পাশ হয়েছে। সেটা এবার সেনেটে চূড়ান্ত ছাড়পত্র পাবে। তাছাড়া, প্রধান অতিথির নামও এই বৈঠকে চূড়ান্ত হবে। এতদিন কোর্ট বা সেনেটের বৈঠকে সাধারণত আচার্য মনোনীত সদস্যই উপস্থিত থাকতেন। কিন্তু জগদীপ ধনকার এসে এসব ব্যাপারে খুবই সক্রিয় হয়ে উঠেছেন।
শুক্রবার কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, আধিকারিক এবং কর্মচারীদের জয়েন্ট প্ল্যাটফর্ম সেভ এডুকেশন, সেভ ডেমোক্র্যাসির প্রতিনিধিরা রাজভবনে গিয়ে ধনকারের সঙ্গে একাধিক ইস্যু নিয়ে আলোচনার জন্য দেখা করেন। মঞ্চের অধ্যাপক প্রতিনিধি তথা কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির (কুটা) সাধারণ সম্পাদক পার্থিব বসু বলেন, রাজ্যপাল আমাদের জানিয়েছেন, তিনি সেনেট বৈঠকে উপস্থিত থাকবেন। আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিনান্স অফিসার হরিসাধন ঘোষের প্রতি বঞ্চনা এবং তাঁকে অন্যায়ভাবে অপসারণের ইস্যুটি তুলে ধরি। শূন্যপদ পূরণ নিয়েও তাঁর হস্তক্ষেপ চাই। তিনি জানিয়েছেন, ইতিমধ্যেই ৩ ডিসেম্বরের মধ্যে এই সংক্রান্ত রিপোর্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছে তিনি চেয়ে পাঠিয়েছেন। পাশাপাশি এও জানিয়েছেন, তিনি শিক্ষা সংক্রান্ত বিষয়ে আমাদের সঙ্গে নিবিড় যোগাযোগ রেখে চলতে চান। কর্মচারীদের প্রতিনিধি হিসেবে অঞ্জন বসুও পদোন্নতি এবং বদলি নিয়ে একরাশ অভাব-অভিযোগের কথা রাজ্যপালকে জানিয়েছেন।