কর্মপ্রার্থীদের ধৈর্য্য ধরতে হবে। প্রেম-প্রণয়ে আগ্রহ বাড়বে। নিকটস্থানীয় কারও প্রতি আকর্ষণ বাড়বে। পুরোনো কোনও বন্ধুর ... বিশদ
মঞ্চে এ হেন আলোর জাদু হইচই ফেলে দিয়েছিল গোটা বাংলায়। এই আলোর পরিকল্পনা করেছিলেন স্বরূপ মুখোপাধ্যায়।
সেটা ছিল ১৯৮০ সাল। নাটকের নাম ‘ইঁদুরকল’। বিশ্বখ্যাত লেখিকা আগাথা ক্রিস্টির রহস্য কাহিনী ‘মাউসট্র্যাপ’ অবলম্বনে তৈরি হয়েছিল এই নাটক। প্রযোজনা করেছিল শৌভনিক। নাট্যরূপ ও পরিচালনা অসিত ঘোষের। ১৯৮০ সাল থেকে শুরু করে একটানা ১০ বছর নাটকটি নিয়মিত অভিনীত হতো মুক্ত অঙ্গন রঙ্গালয়ে। তারপরে নিয়মিত না হলেও এখনও মাঝেমধ্যেই অভিনীত হয় নাটকটি। পুরনো কুশিলবরা অনেকেই এখন আর নেই। কিন্তু এখনও এ নাটকের আকর্ষণ অমোঘ, যা দর্শক অগ্রাহ্য করতে পারে না। এখনও মঞ্চে দেখা যায় সেই অদ্ভুত দৃশ্য—মঞ্চে চলে ফিরে বেড়াচ্ছে একটা টুপি, একজোড়া গ্লাভস আর একজোড়া জুতো। মানুষের অবয়বটি অদৃশ্য। উল্লেখ্য, লন্ডনে ৩০ হাজার ৫০০ রজনী অতিক্রম করেও এখনও রমরমিয়ে চলছে ‘মাউসট্র্যাপ’ নাটকটি। ‘ইঁদুরকল’-ও ৭৫০ রজনী স্পর্শ করবে আগামীকাল অর্থাৎ ২৬ জানুয়ারি, রবিবার। ওইদিন মুক্ত অঙ্গন রঙ্গালয়ে ফের অভিনীত হবে নাটকটি। নাটকটি নতুন করে সাজিয়েছেন চন্দন দাশ। মূল চরিত্রের অভিনেতাও তিনিই। আলোক সম্পাতের দায়িত্বে এসেছেন বাবলু সরকার। যদিও সেই বিখ্যাত দৃশ্যটিকে অক্ষুণ্ণ রাখা হয়েছে নতুন পরিকল্পনাতেও।
নিজস্ব প্রতিনিধি