মানসিক অস্থিরতা দেখা দেবে। বন্ধু-বান্ধবদের থেকে দূরত্ব বজায় রাখা দরকার। কর্মে একাধিক শুভ যোগাযোগ আসবে। ... বিশদ
উল্লেখ্য, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারের সঙ্গে রাজ্যপালের সংঘাত চলছেই। রাজ্যপাল সমান্তরাল প্রশাসন চালানোর চেষ্টা করছেন বলেও শাসকদলের পক্ষ থেকে অভিযোগ উঠেছে। এমনকী, বিশ্ববিদ্যালয়ে কার কতটা বেশি অধিকার তা নিয়েও দড়ি টানাটানি শুরু হয়েছে। এই ‘সংঘাতে’র মাঝেই বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুষ্ঠানের উদ্বোধক হিসেবে মুখ্যমন্ত্রীকে আমন্ত্রণ করা হয়েছিল। মুখ্যমন্ত্রীর সফর যাতে সফল হয় সে ব্যাপারে গত শনিবার রাজ্যের তিনমন্ত্রী স্বপন দেবনাথ, আশিস বন্দ্যোপাধ্যায় এবং শ্যামল সাঁতরা বিশ্ববিদ্যালয়ে গিয়ে ছাত্রছাত্রীদের সঙ্গে বৈঠকও করেছিলেন। জানা গিয়েছে, ৯ ডিসেম্বর মুখ্যমন্ত্রী খড়্গপুরে একটি কর্মসূচিতে যোগ দেবেন। সেই কারণেই বর্ধমানের অনুষ্ঠান তাঁর বাতিল হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় উদ্বোধন করবেন। মুখ্যমন্ত্রী আসতে পারছেন না। মন্ত্রী স্বপনবাবু বলেন, মুখ্যমন্ত্রী বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুষ্ঠানে আসতেন। কিন্তু, ওইদিন অন্য কর্মসূচি পড়ে যাওয়ায় তিনি আসতে পারছেন না।