মানসিক অস্থিরতা দেখা দেবে। বন্ধু-বান্ধবদের থেকে দূরত্ব বজায় রাখা দরকার। কর্মে একাধিক শুভ যোগাযোগ আসবে। ... বিশদ
স্বাভাবিকভাবেই বৃদ্ধি পেয়েছে বিমার আওতায় থাকা ব্যক্তির সংখ্যাও। ৩.৪৩ কোটি থেকে বেড়ে হয়েছে ৩.৪৯ কোটি। গ্রাহক সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে চিকিৎসা পরিষেবা সংক্রান্ত খরচও। ২০১৭-১৮ সালে এই খাতে ইএসআইসির খরচ ছিল ৬ হাজার ৮৬৭ কোটি টাকা। ২০১৮-১৯ সালেই সেটি বেড়ে হয়েছে ৮ হাজার ৭২১ কোটি টাকা। বলা হয়েছে, বৈঠকে পেশ হওয়া খসড়া বার্ষিক প্রতিবেদনে। কেন্দ্রীয় শ্রমমন্ত্রকের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ১৯৪৮ সালের ইএসআই আইন অনুসারে এই সরকারি স্বাস্থ্যবিমা কর্মসূচির গ্রাহকেরা সঠিক পরিষেবা পাচ্ছেন কি না, তার উপর নিয়মিত নজরদারি চালানোর লক্ষ্যে দেশের প্রতিটি জেলায় একটি করে লোকাল কমিটি গঠনের সিদ্ধান্তও নিয়েছে ইএসআইসি। কেন্দ্রীয় শ্রমমন্ত্রী সন্তোষকুমার গঙ্গওয়ার পদাধিকার বলে কর্মচারী রাজ্য বিমা নিগমের চেয়ারম্যান।