কর্মপ্রার্থীদের ধৈর্য্য ধরতে হবে। প্রেম-প্রণয়ে আগ্রহ বাড়বে। নিকটস্থানীয় কারও প্রতি আকর্ষণ বাড়বে। পুরোনো কোনও বন্ধুর ... বিশদ
যদিও এ বিষয়ে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছে জানতে চাওয়া হলেও তাদের কোনও প্রতিক্রিয়া মেলেনি। ভিডিও কনফারেন্সে মুখ্যমন্ত্রী প্রয়োজনীয় সামগ্রী মেডিক্যালে পাঠানোর নির্দেশ দেন। সেইসঙ্গে পিপিই পাঠানোরও নির্দেশ দেন। একইসঙ্গে হাসপাতালে সাফাইয়ের কাজ যাতে ঠিকঠাক হয় সেইজন্য প্রয়োজন হলে সাফাই কর্মী নিয়োগেরও নির্দেশ দেন মুখ্যমন্ত্রী।
অন্যদিকে, এদিন থেকেই মেডিক্যালের ভাইরাস রিসার্চ অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক ল্যাবরেটরিতে কাজ শুরু হয়। হাসপাতালের সুপার কৌশিক সমাজদার বলেন, শুরুতে আইসোলেশন ওয়ার্ডে ভর্তি করোনা সন্দেহে পাঁচজনের সোয়াব টেস্ট করা হয়। সকলেরই রিপোর্ট নেগেটিভ এসেছে।
করোনা মোকাবিলায় হাসপাতালে বৈঠক করতে গিয়ে সম্প্রতি বিক্ষোভের মুখে পড়েছিলেন খোদ রাজ্যের পর্যটমন্ত্রী গৌতম দেব। তখনও উত্তরবঙ্গে করোনার সন্ধান মেলেনি। করোনার জেরে এই প্রথম উত্তরবঙ্গে কোনও রোগীর মৃত্যু হল। হাসপাতালের পরিকাঠামোর কথা সোশ্যাল মিডিয়ায় তুলে ধরে সাহায্য চান মৃতের পরিবারের এক সদস্য।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক হাসপাতালের মেডিসিন ওয়ার্ডে এক চিকিৎসক বলেন, আমাদের সার্জিক্যাল মাস্ক দেওয়া হয়নি। শুধুমাত্র কটন মাস্ক দেওয়া হয়েছে। রোগীদের পরিষেবা দেওয়ার জন্য রেইনকোট দেওয়া হয়েছে, যা একেবারে অবৈজ্ঞানিক। নার্সদের অভিযোগ, এভাবে চিকিৎসা করলে আমরাই আক্রান্ত হয়ে পড়ব। অবিলম্বে আমাদের প্রয়োজনীয় সামগ্রী দেওয়া হোক। আমরা পরিষেবা দেওয়ার ক্ষেত্রে কোনও ঘাটতি রাখছি না। আমাদের ও রোগীর নিরাপত্তার খাতিরে এসব করা প্রয়োজন।