দীর্ঘদিনের পরিশ্রমের সুফল আশা করতে পারেন। শেয়ার বা ফাটকায় চিন্তা করে বিনিয়োগ করুন। ব্যবসায় ... বিশদ
গত বৃহস্পতিবার সকালে হায়দরাবাদের শাদনগর এলাকার একটি কালভার্টের নীচে ওই তরুণীর অগ্নিদগ্ধ মৃতদেহ উদ্ধার হয়। রাজ্য সরকার পরিচালিত পশু হাসপাতালে সহকারী পশু চিকিৎসক হিসেবে কাজ করতেন ওই তরুণী। দেহ উদ্ধারের পরদিনই এক লরিচালক সহ মোট চারজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিস। ধৃতদের আদালতে তোলা হলে ১৪ দিন বিচারবিভাগীয় হেফাজতের নির্দেশ দেন বিচারক। তবে ধৃতদের আরও জিজ্ঞাসাবাদের প্রয়োজনীয়তার কথা জানিয়ে পুলিস চারজনকে নিজেদের হেফাজতে নেওয়ার আবেদন করতে পারে বলে জানা গিয়েছে। এক শীর্ষ পুলিসকর্তা বলেন, ‘তদন্তপ্রক্রিয়া এগিয়ে নিয়ে যেতে আরও কিছু তথ্য পাওয়াটা জরুরি। তাই ধৃতদের হেফাজত চেয়ে আর্জিটি খুব শীঘ্রই আমরা আদালতে জমা দেব।’ প্রয়োজন হলে জেলে গিয়েও ধৃতদের হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হতে পারে বলে জানান ওই আধিকারিক। এদিকে, আদালতে অভিযুক্তদের হয়ে কোনও সওয়াল করা হবে না বলে রবিবার সিদ্ধান্ত নিয়েছে জেলা বার অ্যাসোসিয়েশন। রাঙ্গা রেড্ডি বার অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট মাট্টাপাল্লি শ্রীনিবাস বলেন, ‘এমন নারকীয় অপরাধের বিরুদ্ধে নৈতিক এবং সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকেই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে সংগঠন।’
অন্যদিকে, যে পাম্প থেকে বোতলে করে পেট্রল কিনে ধৃতরা দেহটি পুড়িয়ে ছিল, সেই পাম্পের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করা যায় কি না, তার জন্য আইনি পরামর্শ নিচ্ছে পুলিস। সাইবারাবাদের পুলিস কমিশনার বলেন, ‘ঠিক কীসের ভিত্তিতে ওই পাম্পের কর্মীরা বোতলে করে অভিযুক্তদের তেল দিয়েছিল, তা খতিয়ে দেখছি আমরা। এর জন্য আমরা আইনি পরামর্শ নিচ্ছি। সেই মতোই পরবর্তী পদক্ষেপ করব।’