দীর্ঘদিনের পরিশ্রমের সুফল আশা করতে পারেন। শেয়ার বা ফাটকায় চিন্তা করে বিনিয়োগ করুন। ব্যবসায় ... বিশদ
তেলেঙ্গানার নারায়ণপেট জেলার বাসিন্দা চার অভিযুক্ত। আরিফের বাড়ি জাক্কুলারে গ্রামে। গুডিগান্দলার গ্রামে বাড়ি তিনজনের। নিজের বাড়িতেই সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন চেন্নাকেশাভুলুর মা জয়াম্মা। কান্নাভেজা চোখ নিয়েও সাফ জানান, ‘যদি আমার ছেলে এই অপরাধ করে থাকে, ওকেও পুড়িয়ে মারা হোক। ছেলে আমার কাছে বড় নয়। যেটা ভুল, সেটা ভুল।’ নির্যাতিতার মায়ের পাশেও দাড়িয়েছেন তিনি। কারণ, তাঁরও মেয়ে রয়েছে। নির্যাতিতার মায়ের যন্ত্রণা তিনি বোঝেন। জয়াম্মা বলেন, ‘উনি (নির্যাতিতার মা) ন’মাস পর মেয়ের জন্ম দিয়েছিলেন। আর তাঁর মেয়েই এমন নৃশংস অপরাধের শিকার হয়েছে। উনি কী অবস্থার মধ্যে দিয়ে যাচ্ছেন, তা বলে বোঝানো যাবে না।’ তিনি আরও জানান, গণধর্ষণকাণ্ডে মূল অভিযুক্ত আরিফ মঙ্গলবার তাঁদের বাড়িতে এসেছিল। ছেলেকে সেই সঙ্গে করে নিয়ে যায়। ছেলের বুধবার ফিরে আসার কথা থাকলেও সে ফেরেনি। কিডনির সমস্যার কারণে গত ছ’মাস ধরে কাজ করছিল না চেন্নাকেশাভুলু। হায়দরাবাদের নিজাম ইনস্টিটিউট অব মেডিক্যাল সায়েন্সেসে চিকিৎসা চলছিল তার। কাঁদতে কাঁদতেই জয়াম্মা বলেন, ‘আমরা এখনও বিশ্বাস করতে পারছি না যে ও এই কাজ করেছে। কিন্তু যদি ও এটা করে থাকে তাহলে অন্য অভিযুক্তদের মতো ওরও একই শাস্তি হওয়া উচিত।’ ছেলের উচিত শাস্তির দাবি জানিয়েছেন আরিফের বাবা হুসেনও।