শিক্ষার জন্য দূরে কোথাও যেতে পারেন। প্রেম-প্রণয়ে নতুন যোগাযোগ হবে। বিবাহের কথাবার্তাও পাকা হতে পারে। ... বিশদ
ইতিমধ্যে নতুন আলু মাঠ থেকে উঠতে শুরু করেছে। এখন কৃষকরা আলু বিক্রি করে কেজিতে তিন টাকার আশপাশে দাম পাচ্ছেন বলে জানা গিয়েছে। আলু ব্যবসায়ীদের বক্তব্য, এটা লাভজনক দাম নয়। ছ’টাকার আশপাশে দাম পেলে কিছুটা লাভ হতে পারে। সরকার সাড়ে পাঁচ টাকা কেজি দরে আলু কিনলে বাজার কিছুটা চড়া হবে বলে তাঁদের আশা। মার্চ মাস শুরু হলেই হিমঘরগুলি খুলতে শুরু করবে। তখন মাঠ থেকে আলু তোলার পরিমাণও বেড়ে যাবে। তাই মার্চের ৭ তারিখের আগেই সরকার আলু কিনতে নামলে কৃষকদের উপকার হবে বলে মনে করেন প্রগতিশীল আলু ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক লালু মুখোপাধ্যায়।
তবে সরকারের এই উদ্যোগ আদৌ কৃষকদের পক্ষে সহায়ক হবে না বলে দাবি করেছে বিজেপি। দলের কিষান মোর্চার রাজ্য সভাপতি রামকৃষ্ণ পাল বলেছেন, চলতি বছর আলুর বাম্পার ফলন হবে, উৎপাদন এক কোটি টন ছাপিয়ে যাবে। তাই ১০ লক্ষ মেট্রিক টন কিনলে কৃষকদের কোনও সুরাহা হবে না। রামকৃষ্ণবাবুর অভিযোগ, ধান কেনা নিয়ে যেভাবে কালোবাজারি চলছে, আলু নিয়েও সেই পরিস্থিতি তৈরি হবে। এক্ষেত্রে প্রকৃত কৃষকদের কষ্ট লাঘব হবে না, পকেট ভরবে কিছু ফড়ের। জ্যোতি এবং চন্দ্রমুখী আলু যথাক্রমে ছয় এবং আট টাকা কেজিতে রাজ্য সরকারকে কিনতে হবে বলে তিনি দাবি করেছেন। মার্চ মাস থেকে জেলায় জেলায় আলুর এই ন্যূনতম সহায়ক মূল্যের দাবিতে পদযাত্রা করবে কিষান মোর্চা।