শিক্ষার জন্য দূরে কোথাও যেতে পারেন। প্রেম-প্রণয়ে নতুন যোগাযোগ হবে। বিবাহের কথাবার্তাও পাকা হতে পারে। ... বিশদ
সরকার যেমন তেমন অডিট সংস্থা চাইছে না, তা বোঝা যাচ্ছে এই বিজ্ঞপ্তি থেকে। সেখানে বলা হয়েছে, সংস্থায় অন্তত তিনজন পূর্ণ সময়ের অডিটর থাকতে হবে। তাঁরা অন্য কোনও সংস্থার অংশীদার হতে পারবেন না। শুধু তাই নয়, তাঁরা অন্য কোনও সংস্থায় আংশিক সময়ের জন্যও যুক্ত থাকতে পারবেন না। তবে, হঠাৎ কোনও সংস্থা তৈরি করে আবেদন জানানো যাবে না। তিন বছর ধরে গড়ে অন্তত ৫০ লক্ষ টাকা পেশাগত আয় রয়েছে, এমন সংস্থাই আবেদন করতে পারবে এবং সেই সংক্রান্ত তথ্য জমা দিতে হবে। পাশাপাশি, সংস্থার জিএসটি রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট, অডিটরদের মেম্বারশিপ এবং প্র্যাকটিসিং সার্টিফিকেট থাকতে হবে। পাশাপাশি যোগ্যতার বিভিন্ন শর্ত আরোপ করা হয়েছে তাদের উপর।
একটি সংস্থাকে এর জন্য বেছে নেওয়া হবে। যেমন তেমন অডিট করে ছেড়ে দিলেই চলবে না। রেজিস্ট্রারের কাছে বুকস অব অ্যাকাউন্টস জমা দেওয়ার পর মিলবে ৭৫ শতাংশ ফি। আর বাকি ২৫ শতাংশ দেওয়া হবে সেই অডিট রিপোর্ট রেজিস্ট্রার গ্রাহ্য করার পর। তবে, ওয়াকিবহাল মহলের মতে, এ ধরনের উচ্চ পর্যায়ের অডিটের পর বিভিন্ন গরমিল, দুর্নীতি প্রকাশ্যে চলে আসার সম্ভাবনা রয়েছে। তাই এর সুদূরপ্রসারী ফল হিসেবে কোপ পড়তে পারে শীর্ষ আধিকারিক থেকে শুরু করে স্কুলের প্রধান শিক্ষকের উপরও। যে কোনও আর্থিক নয়ছয়ের বিষয় এই অডিট থেকেই স্পষ্ট হয়ে যাবে। তাই কেউ দুর্নীতিতে জড়িয়ে থাকলে তাঁর স্বস্তিতে থাকার কারণ নেই বলেই অভিজ্ঞ মহলের মত।