বেশি বন্ধু-বান্ধব রাখা ঠিক হবে না। প্রেম-ভালোবাসায় সাফল্য আসবে। বিবাহযোগ আছে। কর্ম পরিবেশ পরিবর্তন হতে ... বিশদ
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, দু’জনেই রাধাগোবিন্দ স্ব-সহায়ক দলের সদস্য। সাবিত্রীদেবীর স্বামী মতিলাল খামরি পেশায় রাজমিস্ত্রি। মতিলাল ও জখম মহিলার স্বামী দুই বন্ধু। একে অপরের বাড়িতেও যাতায়াত রয়েছে। বছর দুয়েক আগে মতিলালের সঙ্গে ওই মহিলার প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে। মাস ছয়েক আগে বিষয়টি জানাজানি হতেই দুই বান্ধবীর মধ্যে খুব ঝামেলা হয়। এনিয়ে দু’জনের মধ্যে কথা বলা বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। সাবিত্রী তাঁর বান্ধবীকে মতিলালের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে নিষেধ করে। কিন্তু, তারপরও তাদের সম্পর্কে কোনও ছেদ পড়েনি। ওইদিন সন্ধ্যায় জখম মহিলা সাইকেল চালিয়ে বাড়ি ফিরছিলেন। সেই সময় সাবিত্রী তাঁর চোখে লঙ্কার গুঁড়ো ছিটিয়ে দেয়। তারপর তাঁকে লোহার রড দিয়ে মারধর করে বলে অভিযোগ। ওই ঘটনার পর জখম অবস্থায় ওই মহিলাকে প্রথমে গোপীবল্লভপুর সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে আশঙ্কাজনক অবস্থায় ঝাড়গ্রাম জেলা সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
পুলিসি জেরায় সাবিত্রী স্বীকার করেছে, তার স্বামীর সঙ্গে অবৈধ সম্পর্ক ছিল ওই মহিলার। তাকে নিষেধ করা সত্ত্বেও না শোনায় মারধর করেছে। ঝাড়গ্রামের অতিরিক্ত পুলিস সুপার বিশ্বজিৎ মাহাত বলেন, অভিযোগের ভিত্তিতে অভিযুক্ত মহিলাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।