শরীর ভালো যাবে না। সাংসারিক কলহ বৃদ্ধি। প্রেমে সফলতা। শত্রুর সঙ্গে সন্তোষজনক সমঝোতা। সন্তানের সাফল্যে ... বিশদ
চলতি মাসের গোড়ার দিকে স্বাস্থ্যমন্ত্রক জানিয়েছিল, মে মাসে দেশজুড়ে সব মিলিয়ে ৭ কোটি ৪০ লক্ষ ডোজ টিকা বরাদ্দ করা হয়। তার মধ্যে গতমাসে ১ কোটি ৮৫ লক্ষ ডোজ বরাদ্দ হয় বেসরকারি হাসপাতালগুলির জন্য। বরাদ্দ ডোজের মধ্যে বেসরকারি হাসপাতালগুলি কেনে ১ কোটি ২৯ লক্ষ ডোজ। নতুন রিপোর্ট বলছে, তার মধ্যে তারা মাত্র ২২ লক্ষ ডোজ ব্যবহার করেছে বেসরকারি হাসপাতালগুলি। অর্থাৎ, হাতে আসা ডোজের মাত্র ১৭ শতাংশ ব্যবহার করা হয়েছে। বেসরকারি হাসপাতালগুলিতে সিংহভাগ ডোজই অব্যবহৃত থেকে গিয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, সরকারি কেন্দ্রে বিনামূল্যে মিললেও বেসরকারি হাসপাতালগুলিতে বিশাল দামে কিনতে হচ্ছে টিকা। বেসরকারি হাসপাতালগুলিতে টিকা পড়ে থাকার সম্ভবত অন্যতম বড় কারণ সেটাই। একটি সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমের রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে, মে মাসে ২৫ লক্ষ ১০ হাজার ডোজ কিনেছিল মহারাষ্ট্র। অন্যদিকে, সেরাজ্যের বেসরকারি হাসপাতালগুলি কিনেছিল ৩২ লক্ষ ৩৮ হাজার ডোজ। বেসরকারি ক্ষেত্রে রাজ্যগুলির মধ্যে যা সর্বোচ্চ। ঘটনাচক্রে, জুন মাসে মহারাষ্ট্রের বহু সরকারি হাসপাতালে ভ্যাকসিন না থাকার নোটিস ঝুলতে দেখা যায়। বৃহন্মুম্বই পুরসভার তথ্য বলছে, ১ মে থেকে ২ জুন পর্যন্ত শহরের বেসরকারি হাসপাতালগুলিতে মাত্র ৩ লক্ষ ৩৪ হাজার ডোজ ব্যবহার করা হয়েছে।