বিষয় সম্পত্তি ভাগাভাগি নিয়ে শরিকি বিবাদ চরম আকার ধারণ করতে পারে। কর্মে উন্নতি হবে। অপব্যয়ের ... বিশদ
১৯৫৮ সালে সুজুকি মোটর কর্পোরেশনে যোগ দেন ওসামু। তখন তাঁর পদবি ছিল মাৎসুদা। কিন্তু শোকো সুজুকিকে বিয়ে করার পর তাঁর শ্বশুরবাড়ির ব্যবসায় যোগ দেন তিনি। এরপর থেকে সুজুকি পদবিই ব্যবহার করতে শুরু করেন ওসামু। ১৯৭৮ সালে তাঁকে সংস্থার সভাপতি করা হয়। ১৯৮২ সালে ভারত সরকারের সঙ্গে যুগ্মভাবে প্রতিষ্ঠিত হয় মারুতি উদ্যোগ। তারই ফলশ্রুতি মারুতি ৮০০। বাকিটা ইতিহাস। খুব সহজেই এই গাড়ি প্রস্তুতকারী সংস্থা দখল করে নেয় ভারতীয় গাড়ির বাজার। বর্তমানে ভারতের বৃহত্তম গাড়ি নির্মাতা সংস্থা এটি। ২০০০ সালে তিনি সুজুকি মোটর কর্পোরেশনের চেয়ারম্যানও নির্বাচিত হন। প্রায় চার দশকেরও বেশি সময় ধরে সুজুকি মোটর কর্পোরেশনকে নেতৃত্ব দিয়েছেন তিনি। মূলত তাঁর নেতৃত্বেই এই সংস্থাটি বিশ্বে ব্যাপক খ্যাতি অর্জন করে। এরপর ৯১ বছর বয়সে অবসর নেন তিনি। তার আগে ২ বার সংস্থার প্রেসিডেন্ট পদেও আসীন ছিলেন ওসামু। তবে জাপানে একটি কেলেঙ্কারিতে তাঁর নাম জড়ানোয় ২০১৬ সালে সিইও পদ থেকে সরে যেতে হয় তাঁকে। কিন্তু এই ঘটনার পরও সংস্থার সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক অত্যন্ত ভালোই ছিল।