বিষয় সম্পত্তি ভাগাভাগি নিয়ে শরিকি বিবাদ চরম আকার ধারণ করতে পারে। কর্মে উন্নতি হবে। অপব্যয়ের ... বিশদ
বিধানসভা ভোটের কথা মাথায় রেখে বাংলার লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের ধাঁচে প্রকল্পের ঘোষণা করেছিল আপ। ভোটে জিতলে এই অর্থ সহায়তা মাসে ২১০০ টাকা করার কথা জানানো হয়। সেই সঙ্গেই বয়স্কদের বিনামূল্যে চিকিৎসা সংক্রান্ত প্রকল্পের কথাও জানানো হয়। ঘটনাচক্রে ক’দিন আগেই দিল্লির মহিলা ও শিশুকল্যাণ দপ্তর ক্ষমতাসীন আপের দলীয় কর্মসূচি থেকে দূরত্ব তৈরি করেছিল। তারা জানিয়েছিল, সরকারিভাবে এই ওই প্রকল্প চালুর আগে বিজ্ঞাপ্তি জারি করা হবে। সেই মোতাবেক তথ্য সংগ্রহের জন্য একটি পোর্টাল খোলা হবে। ব্যক্তিগতভাবে তথ্য সংগ্রহের যেকোনও চেষ্টা এড়িয়ে চলার পরামর্শ দেওয়া হয়। এরপরই গত বুধবার লেফটেন্যান্ট গভর্নরের সঙ্গে দেখা করে কংগ্রেস নেতা সন্দীপ দীক্ষিতের অভিযোগ করেন, সরকারি প্রকল্পে নাম রেজিস্ট্রেশনের অছিলায় সাধারণ মানুষের ব্যক্তিগত তথ্য ও স্বাক্ষর সংগ্রহ করছে আপ। কংগ্রেস নেতার ‘জালিয়াতি’র এই অভিযোগের প্রেক্ষিতেই এদিন দিল্লির মুখ্য সচিব ও পুলিস কমিশনারকে এবিষয়ে তদন্তের নির্দেশ দেন সাক্সেনা। ব্যক্তিগত গোপনীয়তার অধিকার লঙ্ঘন করে কেউ যদি তথ্য সংগ্রহ করে থাকেন তাহলে পুলিস কমিশনার তাঁদের বিরুদ্ধে ফিল্ড অফিসারদের আইন মোতাবেক ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিতে পারেন।
যদিও আপের অভিযোগ, কংগ্রেসের অভিযোগকে সামনে রেখে বাস্তবে অমিত শাহের দপ্তর থেকে নির্দেশ জারি করা হয়েছে লেফটেন্যান্ট গভর্নরকে। সেই সূত্রেই তদন্তের এই নির্দেশ।