বিষয় সম্পত্তি ভাগাভাগি নিয়ে শরিকি বিবাদ চরম আকার ধারণ করতে পারে। কর্মে উন্নতি হবে। অপব্যয়ের ... বিশদ
স্থানীয় বাসিন্দা বশির আহমেদ জানিয়েছেন, ‘প্রবল শীতে তাঁদের (পর্যটকের দল) জন্য মসজিদের দরজা খুলে দেওয়া হয়। কারণ মসজিদে হামাম (ফায়ারপ্লেস) রয়েছে। যার ফলে রাতে ঠান্ডা বাড়লেও পর্যটকদের কষ্ট হবে না।’ মসজিদের ভিতরে হাসিমুখে এক পর্যটকের ছবি ইতিমধ্যেই ভাইরাল।
গুন্ডের মতো কাশ্মীরের নানা প্রান্তেই প্রবল তুষারপাতে পর্যটকদের আটকে পড়ার ঘটনা ঘটেছে। টাংমার্গেও তুষারপাতে বহু পর্যটক আটকে পড়েন। তাঁদের নিজেদের ঘরেই থাকার ব্যবস্থা করেন বাসিন্দারা। এলাকাবাসী শাবির আহমেদ বলেন, ‘তাঁদের (পর্যটক) এই অবস্থা থেকে আমরা কীভাবে চুপ থাকব? কাশ্মীরের সংস্কৃতিই আমাদের এই শিক্ষা দিয়েছে।’ দিল্লির বাসিন্দা অজয় শর্মা বলেন, ‘গাড়ি আটকে যাওয়ার পর আমরা ভয় পেয়ে গিয়েছিলাম। কী করব বুঝতে পারছিলাম না। তখনই স্থানীয় মানুষ এগিয়ে আসেন।’ অন্যদিকে পুলিস ও প্রশাসনের পক্ষ থেকেও বহু আটকে পড়া পর্যটককে খাবার ও জল দেওয়া হচ্ছে। এরইমধ্যে গুন্ড ও টাংমার্গের ঘটনায় স্থানীয়দের ভূমিকার প্রশংসা শোনা গিয়েছে পুলিসের গলাতেও।