দীর্ঘদিনের পরিশ্রমের সুফল আশা করতে পারেন। শেয়ার বা ফাটকায় চিন্তা করে বিনিয়োগ করুন। ব্যবসায় ... বিশদ
সরকারের কাছে ৫৭ হাজার টন পেঁয়াজ মজুত করা ছিল। কিন্তু সেগুলি সবই সরকারি সংস্থার মারফৎ বাজারে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। তাই সরকারের সংগ্রহের ভাঁড়ার আপাতত প্রায় শূন্য। পেঁয়াজ এই মুহূর্তে এতটাই দুর্মূল্য যে, স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির লোকসভা কেন্দ্র বারাণসীতে আধার কার্ড জমা দিলে তবেই মিলছে পেঁয়াজ। দক্ষিণ ভারতের বেশ কয়েক জায়গায় পেঁয়াজ-ধোসা সরে গিয়েছে মেনুকার্ড থেকে। কোথাও কোথাও আবার পেঁয়াজ ভর্তি ট্রাক গন্তব্যে পৌঁছনোর আগেই মাঝপথে গায়েব হয়ে গিয়েছে বলে অভিযোগ।
তাই পেঁয়াজ নিয়ে ভিতরে ভিতরে আমজনতার আক্রোশ এবং বিরোধীদের চাপ সামলাতে চাপে পড়ে তুরস্ক থেকে ১১ হাজার মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্র। যদিও সেগুলি জানুয়ারি মাসের আগে ভারতে এসে পৌঁছবে না। তুরস্কের পাশাপাশি মিশর থেকেও ৬ হাজার ৯০ মেট্রিক টন পেঁয়াজ আনা হচ্ছে। হল্যান্ড থেকেও পেঁয়াজ আনা হবে বলে ঠিক করেছে সরকার। পেঁয়াজ নিয়ে নাকানিচোবানি খেয়ে মোদি সরকারকে পাঁচ মন্ত্রীর একটি বিশেষ কমিটি গড়তেও বাধ্য হতে হয়েছে। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ওই কমিটির মাথায় রয়েছেন। এরই পাশাপাশি কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার সচিবের নেতৃত্বেও সচিব পর্যায়ের একটি কমিটি তৈরি হয়েছে।