বিষয় সম্পত্তি ভাগাভাগি নিয়ে শরিকি বিবাদ চরম আকার ধারণ করতে পারে। কর্মে উন্নতি হবে। অপব্যয়ের ... বিশদ
ওড়িশার সিমলিপাল থেকে ‘পলাতক’ জিনাতকে শুক্রবার রাতে পাকড়াও করার যাবতীয় ব্যবস্থা প্রায় পাকাই করে ফেলেছিল বনদপ্তর। পুরুলিয়ার মানবাজারের ডারংডির জঙ্গলটা একপ্রকার ঘিরেই ফেলেছিলেন কর্মীরা। কিন্তু রাতে সেখান থেকেও বনদপ্তরের চোখে ধুলো দিয়ে পালায় চতুর শিরোমনি জিনাত। অগত্যা, ফের শুরু হল লংমার্চ।
শনিবার সকালে বাঁকুড়ার মুকুটমণিপুরের কাছে গোঁসাইডাহা গ্রাম লাগোয়া জঙ্গলে ট্র্যাক হয় জিনাত। তার গলায় লাগানো রেডিও কলার থেকেই এই তথ্য জানা যায় বলে খবর। এরপর আর ঝুঁকি না নিয়ে তড়িঘড়ি গোঁসাইডাহা গ্রামের জঙ্গল লাগোয়া গ্রামগুলো জাল দিয়ে ঘিরে ফেলে বন দপ্তর। ঘুমপাড়ানি বন্দুক হাতে শুরু হয় তার প্রতীক্ষা। যদিও তাতে শেষমেষ কতটা লাভ হল, তা এখনও নিশ্চিত নয়। কারণ ড্রোনের মাধ্যমে জিনাতকে লক্ষ্য করা গেলেও, শিকারির ছোড়া ঘুমপাড়ানি গুলি আদৌ লক্ষ্যভেদ হয়েছে কিনা তা নিয়ে সংশয় রয়েছে। আজ সন্ধে পর্যন্ত তার উত্তর জানা নেই বন দপ্তরেরও।