কাজকর্ম, বিদ্যাশিক্ষায় দিনটি শুভ। বৃত্তিগত প্রশিক্ষণে সাফল্যের সুবাদে নতুন কর্মপ্রাপ্তির সম্ভাবনা। দেহে আঘাত লাগতে পারে। ... বিশদ
এর আগে আর জি কর ইস্যুতে ধর্মতলায় শর্তসাপেক্ষে চিকিৎসকদের কর্মসূচির অনুমতি দিয়েছিল হাইকোর্ট। ২৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত সেই কর্মসূচি চলার কথা ছিল। হঠাৎই কর্মসূচির মেয়াদ বৃদ্ধির আবেদন জানিয়ে ফের হাইকোর্টের শীতাবকাশকালীন বেঞ্চের দ্বারস্থ হয় জয়েন্ট প্ল্যাটর্ফম অব ডক্টর্স। সেই মামলার শুনানিতে তাদের হয়ে আইনজীবী বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য সওয়ালে দাবি করেন, ‘আমরা ২৬ তারিখের পরেও কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার আবেদন জানিয়েছিলাম। কিন্তু পুলিস অনুমতি দেয়নি। শান্তিপূর্ণ ধর্না মৌলিক অধিকার। এটা আদালতের বিষয়, পুলিসের নয়।’
এই বক্তব্যের প্রেক্ষিতে রাজ্যের তরফে আইনজীবী কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় পাল্টা দাবি করেন, এই ঘটনার তদন্তে নিযুক্ত সিবিআই একাধিক স্ট্যাটাস রিপোর্ট দিয়েছে। তাদের চার্জশিটেও একজনকে অভিযুক্ত করা হয়েছে, যাকে পুলিসই ধরেছে। সুপ্রিম কোর্টেও বিষয়টি বিচারাধীন। এখন চিকিৎসকরা ধর্না চালিয়ে যেতে চাইছেন। ওই এলাকায় বিশৃঙ্খলা তৈরির জন্যই এই আবেদন। আসলে চিকিৎসরা সংবাদ মাধ্যমে নিজেদের ইমেজ তৈরি করতে চাইছেন। এই চিকিৎসকদের কেউ মডেল হয়ে যাচ্ছেন। ডাক্তাররা ৬ লক্ষ টাকা ডেলিভারি বিল দিচ্ছেন। মানুষের উচিত ওঁদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদে নামা। ওঁদের নিজেদের স্বার্থেই এই আন্দোলন। এখন বড়দিনের উৎসব চলছে। এই অনুমতি দেওয়া হলে সমস্যা তৈরি হবে।