কাজকর্ম, বিদ্যাশিক্ষায় দিনটি শুভ। বৃত্তিগত প্রশিক্ষণে সাফল্যের সুবাদে নতুন কর্মপ্রাপ্তির সম্ভাবনা। দেহে আঘাত লাগতে পারে। ... বিশদ
বাংলার বাড়ি সংক্রান্ত নির্দেশিকা অনুযায়ী, প্রথম কিস্তির টাকা পেয়ে নির্দিষ্ট উচ্চতা পর্যন্ত বাড়ি তৈরি হলে তবেই মিলবে দ্বিতীয় কিস্তির টাকা। ফলে রাজ্যের দেওয়া টাকায় অন্য কেউ ভাগ বসালে সমস্যায় পড়বে সুবিধা প্রাপকরাই। আবার বাড়ি ন্যূনতম কত আয়তনের হবে এমন প্রশ্নও অনেক সময় ঘোরাফেরা করে উপভোক্তাদের মাথায়। ফলে তাঁদের কেউ কাজে বাধা দিলে লোকাল থানায় অভিযোগ জানানোর পাশাপাশি সরাসরি রাজ্য সরকারের কাছেও বিষয়টি তুলে ধরতে পারবেন গ্রাম বাংলার মানুষ। আবার অন্যান্য কোনও সহায়তার প্রয়োজন পড়লেও পাশে দাঁড়াবে রাজ্য। জানা গিয়েছে, বিধাননগরে পঞ্চায়েত দপ্তরের মৃত্তিকা ভবনে এই টোল ফ্রি নম্বরের কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে। প্রথমে দুটি ফোন চালু করে ট্রায়ালের কাজ হয়েছে। শুরুতে ১২টি ফোন বসানো হচ্ছে, সেগুলিতে এই টোল ফ্রি নম্বরের কল আসবে। পরবর্তীকালে এই সংখ্যা বেড়ে হবে ৩০। কারণ, পরবর্তী সময়ে পঞ্চায়েত দপ্তরের সমস্ত পরিষেবা সংক্রান্ত সমস্যার জন্য এই টোল ফ্রি নম্বর চালু করার পরিকল্পনা রয়েছে বলেই জানানো হয়েছে। প্রয়োজনে এই কন্ট্রোল রুম থেকেই ফোন করা হবে উপভোক্তাদের। তাঁদের বাড়ি তৈরির কাজ কত দূর এগল বা কোনও সমস্যা রয়েছে কি না সেসব জানতে চাওয়া হবে উপভোক্তাদের থেকে। আবার, অনলাইনে লিখিত বা ভয়েস রেকর্ড আগের থেকেই পাঠিয়ে অভিযোগ দায়েরের জন্য নির্দিষ্ট পাবলিক গ্রিভান্স পোর্টাল ও অ্যাপ চালু করেছে পঞ্চায়েত দপ্তর।