দীর্ঘদিনের পরিশ্রমের সুফল আশা করতে পারেন। শেয়ার বা ফাটকায় চিন্তা করে বিনিয়োগ করুন। ব্যবসায় ... বিশদ
সেই অনুষ্ঠানেই মূল্যবোধ এবং নীতিশিক্ষার পাঠ দিতে গুরু রবিশঙ্করের সংস্থা আর্ট অব লিভিংয়ের সঙ্গে শনিবার মউ স্বাক্ষর করেছে টেকনো ইন্ডিয়া সিস্টার নিবেদিতা বিশ্ববিদ্যালয়। সেখানেই সহস্রবুদ্ধের সঙ্গে অধ্যাপক তথা একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ধ্রুবজ্যোতি চট্টোপাধ্যায় একটি আলোচনায় অংশ নেন। সেখানে উপস্থিত রাজ্যের বিভিন্ন উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রশাসক এবং অধ্যাপকরা নীতিশিক্ষা প্রসারের বাস্তব সমস্যার কথা তুলে ধরে সমাধানের পথও বাতলাতে বলেন। চেয়ারম্যান বলেন, নীতিশিক্ষা এআইসিটিই আবশ্যিক করেছে। তাতে যদিও কোনও ক্রেডিট থাকছে না। অর্থাৎ পাশফেলের ব্যাপার থাকবে না। কিন্তু প্রত্যেক ছাত্রছাত্রীকে বাধ্যতামূলকভাবে তা পড়তে হবে। তবে তিনি এও বলেন, এই বয়সে নতুন করে নীতিশিক্ষা দেওয়াটা কঠিন। তারা যা পড়বে, সেটা ব্যক্তিগত জীবনে কাজে লাগালে সমাজই উপকৃত হবে। কোনও প্রতিষ্ঠানের আয় বাড়ানোর জন্য প্রাক্তনীদের সঙ্গে যোগাযোগ বাড়ানোর উপরও জোর দিয়েছেন তিনি। এও বলেন, এআইসিটিই-র তরফে আমরা কোনও অনুষ্ঠানে স্মারক নিচ্ছি না। কারণ সেগুলি পরে পরিবেশের বুকেই বর্জ্যপদার্থ হিসেবে ফিরে যায়। স্মারকে যা লেখা থাকবে সেটা একটি ‘এ ফোর’ সাইজের পৃষ্ঠায় লিখে দিতে হবে। এবং তাতে একটি কিউআর কোড থাকবে। অতিথির নামে একটি চারাগাছ ক্যাম্পাসে রোপণ করতে হবে। কিউআর কোডটি স্ক্যান করলে সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে সেটি চলে যাবে, যেখানে নিয়মিত ব্যবধানে চারাগাছটির বৃদ্ধি প্রত্যক্ষ করা যাবে। যদিও তিনি পরামর্শের আকারেই বিষয়টি বলেছেন। প্রাচীন ভারতীয় শিক্ষা-সংস্কৃতির সঙ্গে আধুনিকতার মেলবন্ধর ঘটানোর উপর জোর দেন। পরে রবিশঙ্কর এসে বক্তব্য রাখেন। তারপরে বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শীর্ষ আধিকারিকের সঙ্গে সেই মউ স্বাক্ষর করেন।