বিষয় সম্পত্তি ভাগাভাগি নিয়ে শরিকি বিবাদ চরম আকার ধারণ করতে পারে। কর্মে উন্নতি হবে। অপব্যয়ের ... বিশদ
জেরার পাশাপাশি, বুকিংয়ে ব্যবহৃত বিজেপি বিধায়কের সুপারিশপত্রসহ অন্যান্য নথিও বাজেয়াপ্ত করতে চাইছে কলকাতা পুলিস। কেননা, প্রমাণ্য নথি হিসেবে এই মামলায় সেগুলির ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সূত্রের খবর, এমএলএ হস্টেলের সুপারের বক্তব্য জানার পরই এই মামলায় জেরার জন্য নিখিলরঞ্জনকেও তলব করা হবে। মোবাইলে এই বিষয়ে ওই তাঁর প্রতিক্রিয়া হল, ‘পুলিস ডাকলে অবশ্যই যাব এবং তদন্তে সহযোগিতা করব। বিধায়ক হিসেবে এ আমার কর্তব্য।’
প্রাথমিক তদন্তে কলকাতা পুলিস জেনেছে, নিখিলরঞ্জন দে’র কোটায় এমএলএ হস্টেলের রুম বুক করা হয়েছিল শেখ মহম্মদ ইমরাজের নামে। স্বাভাবতই পুলিস হন্যে হয়েই তাঁর খোঁজ করছে। তবে কে এই ইমরাজ? তাঁর সঙ্গে নিখিলরঞ্জনের কী সম্পর্ক?
লালবাজার সূত্রের খবর, তৃণমল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাম করে ‘তোলা’ চাওয়ার অভিযোগে ধৃত জুনেদুলের মোবাইল ঘেঁটে ইমরাজের আধার কার্ডের ছবি পর্যন্ত পেয়েছে পুলিস। তবে সেটি আসল কি না তা যাচাই করা হচ্ছে। জুনেদুল এবং অন্য অভিযুক্তদের মোবাইলের ‘কল ডিটেইলস রিপোর্ট’ বিশ্লেষণ করছে পুলিস। জুনেদুলের সঙ্গে আর কার কার যোগাযোগ রয়েছে তা জানতে চায় তারা।