পারিবারিক সম্পত্তি বিভাজনে আইনি চাপ বাড়তে পারে। কাজকর্মে যোগাযোগের অভাবে বিঘ্ন। ... বিশদ
২০১০ সালের সার্ভে রিপোর্ট অনুযায়ী বোলপুরের প্রান্তিক স্টেশন থেকে সিউড়ি পর্যন্ত প্রায় ৩৪ কিমি রাস্তার জন্য কতটা জমি অধিগ্রহণ করতে হবে তা জমা পড়েছিল প্রশাসনের কাছে। তাতে দেখা যায়, এই লাইনে রেলপথ বসাতে প্রায় ৭৫ থেকে ৮০ হেক্টর জমি লাগবে। কিন্তু জমিজটের কারণে সেই কাজ আর এক ইঞ্চিও এগয়নি। এই রেলপথের কথা সিউড়িতে এসে প্রথম বলেছিলেন তৎকালীন (২০০৬ সাল) রেলমন্ত্রী লালুপ্রসাদ যাদব। তিনি সেই সময় আশ্বাস দিয়েছিলেন, রেল এবিষয়ে যথাসম্ভব উদ্যোগ নেবে। প্রান্তিক স্টেশন থেকে ভায়া কসবা, পাড়ুই, অবিনাশপুর, পুরন্দরপুর হয়ে সিউড়ি স্টেশনে এসে মিশবে। সেই সমীক্ষাও রেল করেছিল। যদিও তারপর আর কাজ কিছুই হয়নি। লোকসভা ভোটের প্রাক্কালে মানুষজনের সঙ্গে আলাপ জমালে সেই ক্ষোভের কথা উঠে আসছে। বোলপুর কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী অসিত মাল বলেন, কোন জায়গাতে আটকে রয়েছে তা জানার চেষ্টা করব। মানুষের দাবিদাওয়া শোনাই তো আমাদের প্রাথমিক কাজ। বিজেপির বীরভূম জেলা সহ সভাপতি দীপক দাস বলেন, প্রস্তাবটা অত্যন্ত ভালো।