বিমা, মেয়াদি সঞ্চয় বা শেয়ার থেকে অর্থকড়ি আয় বাড়বে। ঝামেলা থেকে দূরে থাকুন। ধর্মে মতি। ... বিশদ
২০২১ সালে সর্বভারতীয় স্তরে দ্বিতীয় র্যাঙ্ক করেছিলেন কলকাতার অঙ্কিতা আগরওয়াল। সে-বছর তাঁর পাশে বসেই পরীক্ষা দিয়েছিলেন ওড়িশার অঙ্কিত। ব্যাপারটি তাঁর কাছে ছিল বিরাট প্রেরণার। তার পরেই তিনি কলকাতা থেকে পরীক্ষায় বসার সিদ্ধান্ত নেন এবং সফলও হন। এই বিষয়ে এসএনটিসিএসএসসি’র চেয়ারম্যান সুরজিৎ কর পুরকায়স্থ জানান, দিল্লি এবং অন্য রাজ্য থেকে পরীক্ষা দিলে ফল ভালো হয়, এটা যে মিথমাত্র, এই ঘটনা ফের প্রমাণ করল সেটাই। আবার সিভিল সার্ভিসে সফল হতে খুব ভালো ইংরেজি জানতে হবে, এই ধারণাও ঠিক নয়।
তবে শুধু অঙ্কিত নন, এবার বাংলা থেকে কৃতকার্য হয়েছেন মোট ১৫ জন। এঁদের সকলকেই রবিবার বিধাননগরে সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর সিভিল সার্ভিসেস স্টাডি সেন্টারে সংবর্ধিত করেন মুখ্যসচিব বি পি গোপালিকা। উপস্থিত ছিলেন শিক্ষাসচিব মণীশ জৈন, পুরসচিব সঞ্জয় বনসল ও বিধাননগরের সি পি গৌরব শর্মা। এদিন, তাঁর নিজের ইউপিএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার সময়ের স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে তাঁর ব্যাচের ‘টুয়েলভথ ফেল’ আইপিএস অফিসার মনোজকুমার শর্মার চ্যালেঞ্জের কথাও শোনা গেল গৌরব শর্মার গলায়।