পারিবারিক সম্পত্তি বিভাজনে আইনি চাপ বাড়তে পারে। কাজকর্মে যোগাযোগের অভাবে বিঘ্ন। ... বিশদ
ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট সংক্রান্ত কোনও সমস্যা বা অন্য কোনও কারণে দীর্ঘদিন ধরে বহু গ্রাহক ভর্তুকি পাচ্ছেন না। সূত্রের খবর, কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে এই ভর্তুকি খাতের প্রায় ২৫০ কোটি টাকা জমে রয়েছে। এতদিনে জট কাটিয়ে ওই টাকা গ্রাহকদের ফেরাতে উদ্যোগী হয়েছে কেন্দ্র। যে গ্রাহকের ভর্তুকি মিলছে না, সরাসরি তাঁর কাছে পৌঁছে যাবেন ডিলারের প্রতিনিধি। ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট সংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহ করে ভর্তুকি না পৌঁছনোর কারণগুলি চিহ্নিত করবেন। সেই মতো পরবর্তী পদক্ষেপ করা হবে। গত কয়েক মাস ধরে গ্যাস সংযোগের সঙ্গে আধার যাচাইয়ের কাজ চলছে গোটা দেশে। সঠিক গ্রাহকের কাছে ভর্তুকি পৌঁছচ্ছে কি না, তা দেখাই এর মূল উদ্দেশ্য। অথচ এখনও বহু গ্রাহক এই কাজ করে উঠতে পারেননি বলেই খবর। তবে গ্যাস ডিস্ট্রিবিউটররা স্পষ্ট করে দিয়েছেন, এর সঙ্গে গ্যাসের ভর্তুকি বন্ধ হয়ে যাওয়ার কোনও সম্পর্ক নেই।
সরকারি নিয়ম অনুযায়ী, প্রতি পাঁচ বছর অন্তর গ্যাসের সুরক্ষা পরীক্ষা করানো বাধ্যতামূলক। তার জন্য গ্রাহকের খরচ পড়ে জিএসটি সহ ২৩৬ টাকা। লোকসভা ভোটের মাঝে কেন্দ্রের সরকার সম্পূর্ণ বিনামূল্যে এই সুরক্ষা পরীক্ষার সুযোগ করে দিচ্ছে। কলকাতা সহ দেশের নানা প্রান্তে ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গিয়েছে এই প্রক্রিয়া। এই আবহে স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন উঠছে, লোকসভা ভোট চলাকালীন হঠাৎ কেন ভোটারদের রান্নার গ্যাসে সুবিধা পাইয়ে দিতে এত ব্যস্ত হয়ে পড়ল কেন্দ্র?