বিমা, মেয়াদি সঞ্চয় বা শেয়ার থেকে অর্থকড়ি আয় বাড়বে। ঝামেলা থেকে দূরে থাকুন। ধর্মে মতি। ... বিশদ
একই সঙ্গে শুক্রবার প্রকাশিত হয়েছে আলিম এবং ফাজিলের ফলও। আলিমে প্রথম হয়েছে ইরফান হোসেন। দক্ষিণ ২৪ পরগনার নুরুন্নবি সিনিয়র মাদ্রাসার এই ছাত্রের প্রাপ্ত নম্বর ৯০০-র মধ্যে ৮৬০। এই জেলারই খেরিয়া সিদ্দিকিয়া সিনিয়র মাদ্রাসার ছাত্র রায়হান পিয়াদা ৮৪৩ নম্বর পেয়ে দ্বিতীয় হয়েছে। হুগলির ইসলামনগর (ডঙ্ক) নসরুল উলুম সিদ্দিকিয়া মাদ্রাসার ছাত্র ইমরান মণ্ডল ৮৩৬ নম্বর পেয়ে তৃতীয় হয়েছে। ফাজিলে প্রথম স্থানাধিকারী সইদুল সাঁপুই। উত্তর ২৪ পরগনার বসিরহাট আমিনিয়া সিনিয়র মাদ্রাসার এই ছাত্রের প্রাপ্ত নম্বর ৫৫৯। একই প্রতিষ্ঠানের ছাত্র মোস্তাফিজুর রহমান ৫৫৭ নম্বর পেয়ে দ্বিতীয় হয়েছে। তৃতীয় স্থানে রয়েছে দু’জন। উত্তর ২৪ পরগনার আমিনপুর কেএমসি সিনিয়র মাদ্রাসার ছাত্র মেহবুব হাসান মণ্ডল এবং হুগলির ফুরফুরা ফতেহিয়া সিনিয়র মাদ্রাসার ছাত্র শেখ শাহিদ আখতার। দু’জনেরই প্রাপ্ত নম্বর ৫৫৫।
হাইমাদ্রাসায় এবছর বসেছিল ৪৩,২৬২ জন ছাত্রছাত্রী। পাশের করেছে তাদের মধ্যে ৩৮,৯২২ জন (৮৯.৯৭ শতাংশ)। গতবছর এই পাশের হার ছিল ৮৮.০৯ শতাংশ। গতবারের তুলনায় মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যাও এবার বেড়েছে। আলিম ও ফাজিলে মোট পরীক্ষার্থী ছিল যথাক্রমে ১০,৮২৮ এবং ৫,৯৫১। আলিমে ৯,৯৮০ জন (৯২.১৭ শতাংশ) এবং ফাজিলে ৫,৫২৮ জন (৯২.৮৯ শতাংশ) পাশ করেছে। আলিম ও ফাজিলেও পাশের হার এবং মোট পরীক্ষার্থী গতবছরের তুলনায় বেড়েছে।