ধনাগম যোগটি অনুকূল। দুপুর থেকে কর্মের বাধা মুক্তি ও উন্নতি। শরীর-স্বাস্থ্য সমস্যার যোগ। ... বিশদ
কল্লোল মণ্ডল, প্রভঞ্জন কয়াল, সোমা চক্রবর্তী, সুমনা হালদাররা বলেন, অনেকদিন ধরে জলের হাহাকার এই অঞ্চলে। পাইপলাইন পাতার পর ভেবেছিলাম এবার বোধহয় জল কষ্ট নিবারণ হতে চলেছে। কিন্ত আমরা তো হতভাগ্য গ্রামের মানুষ। তাই জল আর পেলাম না। এখন যা গরম পড়েছে, তাতে আরও কষ্ট সকলের। এই সমস্যা নিয়ে অনেকদিন ধরে বিডিও থেকে জনস্বাস্থ্য দপ্তর, ডায়মন্ডহারবার মহকুমা শাসক কার্যালয়ে গণস্বাক্ষর করে জানিয়েছি। বিডিও বলেছিলেন, আপাতত জলের ট্যাঙ্ক পাঠিয়ে সমাধান করা হবে। কিন্তু এই সোমবার সন্ধ্যা পর্যন্ত জলের ট্যাঙ্ক গ্রামে পৌঁছয়নি। হতাশ সকলে।
ডায়মন্ডহারবারের মহকুমা শাসক অঞ্জন ঘোষ বলেন, ফলতার বিডিওর সঙ্গে এ নিয়ে কথা হয়েছে। তিনি বলেছেন, এ ব্যাপারে জনস্বাস্থ্য দপ্তরের সঙ্গে কথা বলেছেন। একটা ব্যবস্থা করা হচ্ছে। ফলতার বিডিও শানু বক্সি বলেন, গ্রামটি ফলতা ও ডায়মন্ডহারবারের সীমান্ত অঞ্চলে। সেই কারণে ফলতা থেকে জলের সরবরাহ সঠিকভাবে যাচ্ছে না। তাই ডায়মন্ডহারবার থেকে ওখানে জল দেওয়া হবে। আসলে ডায়মন্ডহারবারের যেখান থেকে জল সরবরাহ হতে যাচ্ছে, সেখানে ট্রায়াল চলছে। ২০ দিন ধরে সেই কাজ চলবে। তাই এই সময় আমরা বৃহস্পতিপুর গ্রামের মানুষের কাছে জলের ট্যাঙ্ক পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছি।