ঘরে বা পথেঘাটে পড়ে গিয়ে শরীরে বড় আঘাত পেতে পারেন। আমদানি রপ্তানির ব্যবসা ভালো হবে। ... বিশদ
শ্রীরামপুরের বিদায়ী সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় এদিন রিষড়ায় প্রচার করেন। রাতে তিনি জগৎবল্লভপুরে জনসভা করেছেন। শ্রীরামপুরের বিজেপি প্রার্থী কবীরশঙ্কর বসু এদিন উত্তরপাড়া বিধানসভাজুড়ে প্রচার করেন। প্রচার পর্বে তিনি কোন্নগরের মন্দিরে পুজো দেন। উত্তরপাড়ার এনএস রোডে পথসভাও করেন। পাশাপাশি, বিভিন্ন এলাকায় জনতার দরজায় গিয়ে জনসংযোগ করেন। শ্রীরামপুরের সিপিএম প্রার্থী তরুণতুর্কি নেত্রী দীপ্সিতা ধর, হরিপুর চণ্ডীতলা, শিয়াখালা ও মশাট এলাকাজুড়ে দিনভর প্রচার করেন এদিন। তাঁর প্রচারকে ঘিরে উৎসাহী জনতার ভিড় চোখে পড়েছে। দীপ্সিতা এদিন শিয়াখালায় বলেন, একটা দল অন্ধ ধর্মীয় মেরুকরণের বীজ বুনছে। আরেকটি দল মানুষের জীবন, জীবিকা ছিনিয়ে নিচ্ছে। বিজেপি এবং তৃণমূলের জনবিরোধী নীতির বিরুদ্ধেই আমাদের লড়াই। এবার সেই লড়াইয়ে বামেরাই এগিয়ে।
হুগলির বিজেপি প্রার্থী তথা বিদায়ী সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায় এদিন চন্দননগরে প্রচার করেন। গত কয়েকদিন ধরে সূর্যাস্তের পর পদযাত্রা ও শোভাযাত্রার মাধ্যমে প্রচার করছেন লকেট। এদিনও তার ব্যতিক্রম হয়নি। চন্দননগর বিধানসভার বড় এলাকাজুড়ে তিনি শোভাযাত্রা করেছেন এদিন। লকেট বলেন, অনিয়মের বুনিয়াদের উপর একটি সরকার দাঁড়িয়ে আছে। তার নাম তৃণমূল কংগ্রেস সরকার। মানুষ হাঁফিয়ে উঠেছেন। এবারের লোকসভা নির্বাচন সুশাসনের মোদি-সরকার গড়ার ভোট। মানুষ তাই দলে দলে বিজেপিকে ভোট দিতে সঙ্ঘবদ্ধ হচ্ছেন।
হুগলি লোকসভা কেন্দ্রের সিপিএম প্রার্থী মনোদীপ ঘোষ বুধবার শ্রমিক সংহতি দিবসে গোন্দলপাড়া জুটমিল কলোনি সহ একাধিক শ্রমিক মহল্লায় প্রচার করেন। বৃহস্পতিবার তিনি নসিবপুর স্টেশন ও বেগমপুরে প্রচার করেন। লাল বেলুন দিয়ে সাজানো অটোয় করে প্রচার করেন মনোদীপ। তাঁর প্রচারকে ঘিরে স্থানীয় মহল্লায় সাড়া পড়েছিল। হুগলি লোকসভার তারকা প্রার্থী তথা তৃণমূলের রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় এদিন সপ্তগ্রামের আকনায় প্রচার করেন। সেখানে তিনি ভরদুপুরে তীব্র গরমের মধ্যে গ্রামের পর গ্রামে গিয়ে জনসংযোগ করেন। তাঁকে ঘিরে এমনিতেই ভিড় হয়। এদিন দুপুর চড়া রোদের মধ্যেও মহিলা মহলে ব্যাপক সাড়া পড়েছিল। আকনার একটি পুকুরপাড়ে রচনা বক্তব্য রাখেন। তিনি বলেন, সবার কাছে পৌঁছনোর চেষ্টা করছি। বিভিন্ন এলাকায় মানুষ বারবার আমাকে থামিয়ে আশীর্বাদ করছেন। মানুষের এই ভালোবাসা কখনও ভুলব না। তাঁরাই বলছেন, দিদির নেতৃত্বে হুগলি বিজয় এবার কেবল সময়ের অপেক্ষা।