রাজ্য

কাজের প্রকারভেদে পাল্টাত কমিশনের অঙ্ক, মিলল তথ্য

নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: আর জি করে কাজের প্রকারভেদে বরাত প্রাপক সংস্থার কাছ থেকে নেওয়া কমিশনের অঙ্ক পাল্টে যেত। এর রেট কী হবে, তা ঠিক করে দিতেন হাসপাতালের শীর্ষ কর্তাদের কয়েকজন। হাসপাতালে আর্থিক দুর্নীতির তদন্তে নেমে এই তথ্য হাতে এসেছে বলে দাবি সিবিআইয়ের। কোন কাজে কত রেট, তার একটি তালিকা এজেন্সির হাতে এসেছে বলে জানা গিয়েছে। তার ভিত্তিতে তাঁরা অঙ্ক কষছেন, বিগত তিনটি আর্থিক বছরে সব মিলিয়ে বেআইনিভাবে আসা টাকার পরিমাণ কত।
আর জি করে আর্থিক অনিয়মের তদন্তে নেমে সিবিআই জেনেছে, হাসপাতালে কাজ পেতেন এখানকার শীর্ষ কর্তার ঘনিষ্ঠ দু’-তিনজন ঠিকাদার। তার বিনিময়ে তাঁদের ভালো টাকা কমিশন দিতে হতো। এই টাকা সরাসরি কর্তাদের কাছে পৌঁছে দিতেন ঠিকাদার সংস্থার লোকজনই। অনেক ক্ষেত্রে টাকা সরাসরি না এসে টেন্ডার প্রাপক সংস্থাগুলির অন্য যে সমস্ত ব্যবসা রয়েছে, সেখানে বিনিয়োগ হয়ে যেত। সেই সব ব্যবসার কোনও কোনও ক্ষেত্রে শীর্ষ কর্তাদের কোনও আত্মীয় জড়িত কি না, সেটাও সিবিআই দেখছে।  
যে ঠিকাদার কোম্পানিগুলির অফিসে তল্লাশি চালানো হয়, সেখান থেকে বেশকিছু নথি উদ্ধার করেছে এজেন্সি।  সেগুলি বিশ্লেষণ করে তদন্তকারীরা জানতে পারছেন, ছোটখাটো কাজের জন্য কমিশনের অঙ্ক দশ থেকে পনেরো শতাংশ ছিল। কিন্তু মাঝারি বা বড় মাপের কাজের জন্য তার পরিমাণ ছিল কুড়ি থেকে তিরিশ শতাংশ। কাজ পাওয়ার আগেই এই টাকার একটা অংশ দিয়ে দিতে হতো টেন্ডারে অংশগ্রহণ করা সংস্থাগুলিকে। বরাত পাওয়ার পর বাকি টাকা এক সপ্তাহের মধ্যে পেমেন্ট করতে হতো ঠিকাদার কোম্পানির মালিকদের। এই বেআইনি টাকার একটা অংশ নগদে যেত। আর একটা অংশ বিভিন্ন কেনাকেটা দেখিয়ে শীর্ষ পদাধিকারীদের অ্যাকাউন্ট ঘুরে অন্য অ্যাকাউন্টে যেত বলে জানা যাচ্ছে। এভাবে আসা টাকার পরিমাণ কত, সেটাই এখন জানার চেষ্টা করছে সিবিআই।   
23d ago
কলকাতা
দেশ
বিদেশ
খেলা
বিনোদন
ব্ল্যাকবোর্ড
শরীর ও স্বাস্থ্য
বিশেষ নিবন্ধ
সিনেমা
প্রচ্ছদ নিবন্ধ
আজকের দিনে
রাশিফল ও প্রতিকার
ভাস্কর বন্দ্যোপাধ্যায়
mesh

ব্যবসা ভালো হবে। কেনাবেচা ক্রমশ বাড়বে। অর্থাগম ভাগ্য আজ অনুকূল। দেহে দুর্বলতা।...

বিশদ...

এখনকার দর
ক্রয়মূল্যবিক্রয়মূল্য
ডলার৮২.৬৮ টাকা৮৪.৪২ টাকা
পাউন্ড১০৯.৫৩ টাকা১১৩.১১ টাকা
ইউরো৯১.৭৫ টাকা৯৪.৯৫ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
*১০ লক্ষ টাকা কম লেনদেনের ক্ষেত্রে
দিন পঞ্জিকা