প্রচ্ছদ নিবন্ধ

ধর্মের রাজনীতি
সমৃদ্ধ দত্ত

 

৬ ডিসেম্বর, ১৯৯২। ভারতের রাজনৈতিক ইতিহাসে এক গুরুত্বপূর্ণ দিন। কারণ, ধর্মকে হাতিয়ার করে এর আগে কখনও চালিত হয়নি এদেশের রাজনীতি। তিন দশক আগে যে রথ সোমনাথ মন্দির থেকে রওনা হয়েছিল, সওয়ারি বদলে তার অদৃশ্য যাত্রা আজও চলছে।

আসন সমঝোতা করতে হবে বিজেপি আর জনতা দলের মধ্যে। রাজীব গান্ধীকে পরাস্ত করতে হলে একটি বৃহৎ জাতীয় ফ্রন্ট দরকার। জোটে সম্মিলিতভাবে থাকবে কংগ্রেস বিরোধী দলগুলি। তবে সবথেকে বেশি প্রয়োজন বিজেপিকে। কারণ, রকেটের গতিতে এই দলটির প্রভাব বাড়ছে। অতএব এই দলকে পাশে পেলে জনতা পার্টির জোট সরকার গঠনের স্বপ্ন পূরণ হবে। তখন ১৯৮৯ সাল। কিন্তু বিজেপি কেন সম্পূর্ণ ভিন্ন নীতি, আদর্শ আর লক্ষ্যের এক জোটকে সমর্থন করবে? কী লাভ? এই জোটে থাকবে বামপন্থীরা। থাকবে জনতা দলের সমাজবাদীরা। অর্থাৎ, জোটের সবথেকে বড় ধ্রুবপদ হতে চলেছে ধর্মনিরপেক্ষতা ও সমাজতান্ত্রিক চিন্তাধারা! পক্ষান্তরে, বিজেপির উত্থানের রোডম্যাপ এবং ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা তো একটিই। ভারতকে হিন্দুত্বের এক স্বর্গোদ্যানে পরিণত করা। আর তার প্রধান মাধ্যম অযোধ্যা। রামজন্মভূমিকে পাইয়ে দিতে হবে তার যোগ্য মর্যাদা। সুতরাং এই জোটের সঙ্গে তো বিজেপির আঁতাঁত হতে পারে না। বিজেপির সমর্থন পেতে ধর্মনিরপেক্ষ আদর্শের বিশ্বনাথপ্রতাপ সিংকে মেনে নিতে হবে রামমন্দিরের দাবিকে। 
ঠিক এই যখন পরিস্থিতি, তখন কংগ্রেস বিরোধী একটি শক্তিশালী জোট গঠনের লক্ষ্যে সমস্ত দলকে একই ছাতার নীচে নিয়ে আসার জন্য মরিয়া এক প্রয়াস শুরু হল রাজনীতির আড়ালেও। দলীয় নেতাদের আলোচনার বাইরেও গোপনে বিভিন্ন স্তরের আপাত অরাজনৈতিক প্রভাবশালীদের নিয়ে একের পর এক মিটিং চলছে। এরকমই এক মিটিং হল মুম্বইয়ের এক্সপ্রেস টাওয়ার বিল্ডিংয়ে। যেখানে বিশ্বনাথপ্রতাপ সিংয়ের পাশাপাশি উপস্থিত হলেন রামনাথ গোয়েঙ্কা, ভূয়ারাও দেওরস, রাজেন্দ্র সিং, নানাজি দেশমুখ ও এস গুরুমূর্তি। সেই বৈঠকে প্রসঙ্গ উত্থাপিত হল, বিজেপিকে সঙ্গে পেতে হলে রামমন্দির ইস্যুকে স্বীকৃতি এবং প্রতিশ্রুতি দিতে হবে। কারণ, বিজেপি জোট গঠন করে সরকারের অংশীদার হবে অথচ অযোধ্যা নিয়ে কিছু হবে না, এটা হতে পারে না! ভোটব্যাঙ্ক ধসে যাবে। ১৯৮০ থেকে ১৯৮৯ পর্যন্ত দফায় দফায় ভোটব্যাঙ্ক বেড়েছে। সুতরাং এখন ওই অযোধ্যা, রামমন্দিরকে আরও আগ্রাসীভাবে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার পালা। তাই ভি পি সিং যেন অন্তত একটি নিশ্চয়তা দেন যে, তাঁর নেতৃত্বের জোট সরকার অযোধ্যা নিয়ে কিছু করবে। সেই বৈঠকে ভি পি সিং এক আশ্চর্য বিবৃতি দিয়েছিলেন। পরবর্তীকালে যিনি কমণ্ডলু অর্থাৎ হিন্দুত্ব রাজনীতির পাল্টা প্রতিপক্ষ হিসেবে মণ্ডল রাজনীতির কারিগর হয়েছিলেন। ভি পি সিং সেই বৈঠকে বলেন, ‘আরে ভাই, মসজিদ হ্যায় কাহা? ইয়ে তো আভি মন্দির হি হ্যায়। প্রতিদিন পুজো হচ্ছে। এমনিতেই মসজিদের দাবি দুর্বল। মসজিদ ধ্বংস করার দরকারই নেই!’
১৯৮৯ সালের নির্বাচনে বিজেপির সঙ্গে জোট হল জনতা পার্টির। আর রাজীব গান্ধীকে পরাস্ত করে সরকারে আসীন হল ওই জোট। ১৯৯০ সালের ফেব্রুয়ারি মাসেই গোটা দেশের সন্তসমাজ প্রধানমন্ত্রী ভি পি সিংয়ের সঙ্গে দেখা করে জানালেন, ‘আমরা করসেবা করতে চাই। এ মাসেই।’ বিশ্বনাথপ্রতাপ সিং তাঁদের বললেন, ‘আমাকে চার মাস সময় দিন। তার মধ্যেই সমাধান হয়ে যাবে।’ সময় দিল সন্তসমাজ।
চারমাসে কিছুই হল না। জুন মাসে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ ঘোষণা করল, ৩০ অক্টোবর করসেবা হবে অযোধ্যায়। সংসদীয় দলের প্রতিনিধি হয়ে লন্ডন যাচ্ছিলেন লালকৃষ্ণ আদবানি। তাঁকে আরএসএসের মুখপত্র পাঞ্চজন্য পত্রিকার সম্পাদক তরুণ বিজয় সাক্ষাৎকারে প্রশ্ন করলেন, ‘৩০ অক্টোবর বিশ্ব হিন্দু পরিষদ করসেবা করবে। আপনার কী মতামত?’ 
আদবানি বললেন, ‘রামমন্দির নির্মাণের লক্ষ্যে যে কোনও প্রচার ও কর্মসূচিতেই আমাদের পূর্ণ সমর্থন আছে। আর করসেবায় তো অবশ্যই।’ উত্তাপ বাড়ল উত্তর ভারতের। কারণ ৩০ অক্টোবর কী হবে? 
১৩ আগস্ট আদবানি একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নিলেন। তিনি মুসলিম সংগঠনকে অফার দিলেন।  বললেন, ‘মুসলিম সমাজ রামজন্মভূমির উপর থেকে তাঁদের দাবি সরিয়ে নিক। আমি বিশ্ব হিন্দু পরিষদকে অনুরোধ করব, তারা যেন কাশী ও মথুরায় মসজিদ সরিয়ে নেওয়ার দাবি থেকে সরে আসে।’ আদবানির ফর্মুলার কারণ, যেহেতু ওই দুই স্থানে বিশ্বনাথ মন্দির এবং কৃষ্ণমন্দির অনেক আগে থেকেই শক্তিশালী। সেখানে মসজিদের একাংশ পাশে থাকলেও কিছু যায় আসে না। কিন্তু অযোধ্যায় মন্দিরই নেই! শুধু ১৯৪৯ সালে রামলালা প্রকট হয়েছেন নিজের জন্মভূমিতে। সেখানে পূর্ণাঙ্গ রামমন্দির হতেই হবে। কিন্তু এই অফার মানতে চায়নি মুসলিম সংগঠন। সুতরাং করসেবার প্রস্তুতি তুঙ্গে। 
সেপ্টেম্বর মাসের সকাল। দিল্লির পাণ্ডারা পার্কের সরকারি বাসভবনে লনে বসে আছেন লালকৃষ্ণ আদবানি ও স্ত্রী কমলা আদবানি। প্রমোদ মহাজন ঢুকলেন। দলের অন্যতম তরুণ এবং উজ্জ্বল সাধারণ সম্পাদক। ৩০ অক্টোবরের করসেবা নিয়ে কথা বলতে এসেছেন। আদবানি বললেন, প্রমোদ, ‘আমি যদি পদযাত্রা করে ৩০ অক্টোবর অযোধ্যায় পৌঁছই, তাহলে করসেবা কর্মসূচি মোমেন্টাম পাবে। তুমি কী বলো? যদি গান্ধীজয়ন্তীর দিন শুরু করি?’ 
মহাজন বিজেপির অন্যতম সেরা তীক্ষ্ণ বুদ্ধির নেতা। কিছুক্ষণ ভেবে বললেন, ‘এই ২৮ দিনে আপনি গুজরাত, রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ, দিল্লি আর অর্ধেক উত্তরপ্রদেশ কভার করতে পারবেন? মানে টাইমফ্রেম যা আছে, সেটা অনুযায়ী।’ 
আদবানি বললেন, ‘বিকল্প কী হওয়া উচিত? দেখো, গাড়ি করে গেলে মানুষের সঙ্গে যোগসূত্র নির্মিত হবে না। তার থেকে জিপ ঠিক আছে।’ 
প্রমোদ মহাজন কিছুক্ষণ চোখ বুজে ভাবলেন। তারপর বললেন, ‘আদবানিজী, রথযাত্রা হলে কেমন হয়? আমরা একটা মিনিবাস কিংবা মিনিট্রাককে বাইরে থেকে রথের মতো করে সাজাতে পারি। আর রামচন্দ্র, অযোধ্যা এই শব্দগুলির সঙ্গে রথযাত্রা ব্যাপারটা বেশ সামঞ্জস্যপূর্ণ হবে। আমরা নাম দেব ‘রাম রথ যাত্রা’! তবে হাতে সময় রাখতে হবে।’ আদবানি বললেন, ২৫ সেপ্টেম্বর! কিছুটা এগিয়ে আনতে পারি। 
১২ সেপ্টেম্বর দিল্লির অশোক রোডে বিজেপি সদর দপ্তরে সাংবাদিক সম্মেলনে আদবানি জানালেন মেগা ইভেন্টের কথা। রাম রথ যাত্রা। শুরু হবে ২৫ সেপ্টেম্বর। ১০ হাজার কিলোমিটার পথ অতিক্রম করবে। পৌঁছবে অযোধ্যায়। শুরু হবে গুজরাতের সোমনাথ থেকে! 
২৫ সেপ্টেম্বর, ১৯৯০।  সোমনাথ মন্দিরের জ্যোতির্লিঙ্গমে পুজো দিয়ে একটি রথে উঠলেন লালকৃষ্ণ আদবানি। সেই রথ সাজানোর দায়িত্বে গুজরাত বিজেপির সাধারণ সম্পাদক (সংগঠন)। আরএসএসের শাখা থেকে আসা এই যুবক কয়েক বছর হল দলে কাজ শুরু করেছেন। দ্রুত উঠে আসছেন রাজ্যের রাজনীতিতে। লালকৃষ্ণ আদবানিকে দিয়ে একটি রোড শো করাতে চেয়েছিল স্থানীয় বিজেপি। রথ যাত্রার কয়েকদিন আগে। ধমক দিয়ে সেই প্ল্যান বন্ধ করে দেন ওই নেতা। তিনি বলেন, ২৫ সেপ্টেম্বর রথ যাত্রাই যেন প্রধান আকর্ষণ হয়। তার আগে রোড শো হলে সেই আগ্রহ, চমক আর ভিড় থাকবে না। 
তাঁর কথাই সত্যি হল। ২৫ সেপ্টেম্বর সোমনাথ ভেসে গেল জনসমুদ্রে। ঩আদবানির পিছনে প্রমোদ মহাজন এবং গুজরাত বিজেপির সাধারণ সম্পাদক সেই নেতাটি। নরেন্দ্র মোদি তাঁর নাম। যিনি তখন থেকেই জানেন চমক দিয়ে আগ্রহ আর ভিড় কীভাবে বাড়াতে হয়। এরপরের ইতিহাস বহুচর্চিত ও বহুশ্রুত। দু’বছর পর ১৯৯২ সালে আর একটি করসেবায় কীভাবে ধ্বংস হয়েছিল বাবরি মসজিদ সেই অনুপুঙ্খ বিবরণেও অবগত ভারতবাসী।  
বিগত ৩২ বছর ধরে ভারতকে বদলে দিল সেই ২৫ সেপ্টেম্বর। শুধুই ধর্মকে হাতিয়ার করে রাজনীতি কখনও চালিকাশক্তি হয়নি এই দেশের। ১৯৯০ সালের রথযাত্রা আর ১৯৯২ সালের সেই ৬ ডিসেম্বরের পর তাই হল। ১৯৮০ সালে যে বিজেপি দু’টি আসন পেয়েছিল, তারা একের পর এক সরকার গড়ল। আদবানি হয়ে উঠলেন হিন্দুত্বের ম্যাসকট। আর তারপরই শুরু হয়ে গেল হিন্দুত্ব রাজনীতির অন্দরে এক চরম টানটান দাবাখেলা। গুজরাত হিংসায় মুখ্যমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে কঠোর বার্তা দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী অটলবিহারী বাজপেয়ি। বলেছিলেন, রাজধর্ম পালন করতে। কিন্তু বরাবরের মতো মোদির পাশে দাঁড়ান আদবানি। এমনকী মোদিকে সরিয়ে দিতেও চেয়েছিলেন ক্ষুব্ধ বাজপেয়ি। অরুণ জেটলি আর আদবানি সেটা হতে দেননি। 
২০০২ সাল। ঠিক ১০ বছর পর সেই আদবানিকেই বাণপ্রস্থে পাঠানোর ব্যবস্থা হয় মোদির মাধ্যমে। স্থির হয় ২০১৪ সালের ভোটে মোদিই হবেন মুখ। আদবানির আর প্রধানমন্ত্রী হওয়া হল না! 
তারপর? ধীরে ধীরে শুরু হল এক আশ্চর্য ‘ইনার পার্টি অপারেশন’। লালকৃষ্ণ আদবানি, মুরলীমনোহর যোশিদের বিজেপির প্রত্যক্ষ রাজনীতি থেকে সরিয়ে দেওয়া হল। ১৯৯২ সালে কারা কারা যুক্ত ছিলেন সেই অযোধ্যা আন্দোলনে? হিন্দুত্বের ফায়ারব্র্যান্ড নেত্রী উমা ভারতী, সাধ্বী ঋতাম্ভরা, মুরলীমনোহর যোশি, গোবিন্দাচার্য। বিশ্ব হিন্দু পরিষদের অশোক সিংঘল, বিনয় কাটিহার। প্রত্যেকেই রামমন্দির আন্দোলনের কারিগর। তাই তাঁরাই ছিলেন হিন্দু ভোটব্যাঙ্কের নয়নমণি। সকলেই আজ উধাও। ঠিক সেই সময়, যখন রামমন্দির হতে চলেছে। 
১৯৯০ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর যে রাম রথ সোমনাথ থেকে রওনা হয়েছিল, তা আদতে সেই বছর যাত্রা সমাপ্ত করেনি। প্রকৃতপক্ষে গত ৩২ বছর ধরে পথ হেঁটেছে সেই অদৃশ্য রথ। ২০২০ সালের ৫ আগস্ট অযোধ্যায় রাম জন্মভূমিতে মন্দির নির্মাণের শিলান্যাস এবং পুজোর তোরণদ্বারে সেটি যখন এসে দাঁড়াল, দেখা গেল যেন ওই রথ থেকে নামছেন স্বয়ং নরেন্দ্র মোদি। যিনি ৩২ বছর আগে ছিলেন আদবানির পিছনে, আজ তিনি সেই রথেরই প্রধান সওয়ারি করে ফেলেছেন নিজেকে। আদবানিকে কবে যেন নিঃশব্দে নামিয়ে দেওয়া হয়েছে! 
অযোধ্যা রামমন্দির আন্দোলনের গোটা কৃতিত্ব সূক্ষ্ম কৌশলে হাইজ্যাক করে নিয়েছেন মো঩দি। এখন আর আদবানি, উমা ভারতী, অশোক সিংঘল, বিনয় কাটিহারের প্রসঙ্গ কেউ উচ্চারণই করে না। বিগত বছরগুলিতে আর কাদের প্রভাব ও সক্রিয়তা সম্পূর্ণ ছেঁটে দেওয়া হয়েছে? উত্তর সহজ, যারা নিজেদের হিন্দুত্বের রক্ষাকর্তা হিসেবেই প্রতিভাত করেছে। সেই বিশ্ব হিন্দু পরিষদ, বজরং দল, দুর্গাবাহিনীদের কোনও প্রতাপ কি আজকাল আর দেখা যায়? একদমই না। কেন? কারণ একটাই। ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে লোকসভা ভোটের প্রাক্কালে যখন অযোধ্যায় রামমন্দিরের উদ্বোধন হবে, তখন এক ও একমাত্র তাঁকেই যেন এই গোটা যাত্রাপথের কারিগর হিসেবে দেখা হয়। কাউকে তিনি রামমন্দিরের কৃতিত্ব নিতে দেবেন না! এটাই মোদির কৌশল। তাই তিনি তাবৎ হিন্দুত্ব আইকনকে, সে নেতাই হোক অথবা সংগঠন, এমনকী নিজের দল, প্রত্যেককে গুরুত্বহীন করে দিয়েছেন।
আর্থিক শ্রেষ্ঠত্ব, বেকারত্ব বিনাশ অথবা মূল্যবৃদ্ধি হ্রাস নয়, বোঝা যাচ্ছে, ভারতের হিন্দুত্ব ইমেজ প্রতিষ্ঠাই শেষ পর্যন্ত তাঁর কাছে উন্নয়ন। সুতরাং, কালজয়ী প্রধানমন্ত্রী হওয়া আর হল না। আন্তর্জাতিক লিডার হতে পারলেন না। নরেন্দ্র মোদি ইতিহাসে আলোচিত হবেন হয়তো একটিই পরিচয়ে। হিন্দুত্ব রাজনীতির রোল মডেল!
20Months ago
কলকাতা
রাজ্য
দেশ
বিদেশ
খেলা
বিনোদন
ব্ল্যাকবোর্ড
শরীর ও স্বাস্থ্য
বিশেষ নিবন্ধ
সিনেমা
আজকের দিনে
রাশিফল ও প্রতিকার
ভাস্কর বন্দ্যোপাধ্যায়
mesh

পারিবারিক অশান্তির অবসানে গৃহ সুখ ও শান্তি বাড়বে। প্রেমের ক্ষেত্রে শুভ। কর্মে উন্নতি। উপার্জন বৃদ্ধি।...

বিশদ...

এখনকার দর
ক্রয়মূল্যবিক্রয়মূল্য
ডলার৮৩.২৬ টাকা৮৪.৩৫ টাকা
পাউন্ড১০৬.৪৬ টাকা১০৯.১২ টাকা
ইউরো৮৯.৭৬ টাকা৯২.২০ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
*১০ লক্ষ টাকা কম লেনদেনের ক্ষেত্রে
দিন পঞ্জিকা