প্রচ্ছদ নিবন্ধ

 মহালয়ার শঙ্খধ্বনি

এক হাতে তুলে বাজাতে বেশ বেগ পেতে হয়, এত ভারী! বয়স দুশো কিংবা তারও বেশি। নিত্যানন্দ মহাপ্রভুর প্রত্যক্ষ বংশধরদের যে ধারাটি কলকাতার সিমলে অঞ্চলে রয়েছে, তাঁদের মন্দিরে রাখা রয়েছে শঙ্খটি। এই শাঁখটাই বাজানো হয়েছিল আকাশবাণীর ‘মহিষাসুরমর্দিনী’তে। তিনবার শঙ্খধ্বনি দিয়ে অনুষ্ঠান শুরু হয়। যে মঙ্গলশঙ্খটি বাজে, এটিই হল সেই শাঁখ। ঐতিহাসিক এই শাঁখ সিমলে পাড়ার ওই মন্দিরে সযত্নে রাখা রয়েছে। মন্দিরটি নিত্যানন্দের বংশধরদের। সেই বংশের আর এক বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব গৌর গোস্বামী। তিনি বিশ্ব বিখ্যাত বংশীবাদক। মহালয়ার স্মৃতিচারণায় তাঁর পুত্র গৌতম গোস্বামী বললেন, ‘শাঁখটি আমাদের বাড়ি থেকে আকাশবাণীর স্টুডিওতে নিয়ে যাওয়া হতো। প্রথমদিকে সেটি বাজাতেন বাবা-ই। পরের দিকে আরও কয়েকজন এই শাঁখ ওই অনুষ্ঠানে বাজিয়েছেন।’ গৌতমবাবুর কাছ থেকে জানা গেল, নিত্যানন্দের পুত্র বীরভদ্র কলকাতার সিমলে অঞ্চলের অদূরে মন্দিরটি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। সেই মন্দির এখন ‘ছোট মহাপ্রভু’র মন্দির নামে পরিচিত। এখানে নিত্যানন্দের বংশধরদের পাশাপাশি দু’টি মন্দির রয়েছে। গৌতম গোস্বামীদের মন্দিরে রাখা রয়েছে এই শঙ্খটি। গৌতমবাবু আর চন্দ্রদীপ গোস্বামীরা ঐতিহাসিক শাঁখটি ঠাকুরঘরে সযত্নে আজও রক্ষা করে চলেছেন। গৌর গোস্বামী ছিলেন একসময়ের প্রখ্যাত বংশীবাদক। ১৯৭৬ সালে তাঁর মৃত্যু হয়। চলতি বছর তাঁর জন্মের শতবর্ষ। গৌতমবাবু বললেন, ‘মহিষাসুরমর্দিনীতে কৃষ্ণা দাশগুপ্তের অখিল বিমানে ও উৎপলা সেনের শান্তি দিলে ভরি গান দু’টিতে যে বাঁশি শোনা যায়, সেটি বাবারই বাজানো।’ এখনও গোস্বামী বাড়িতে নিত্য শঙ্খে শঙ্খে মঙ্গলারতি হয়। 
22Months ago
কলকাতা
রাজ্য
দেশ
বিদেশ
খেলা
বিনোদন
ব্ল্যাকবোর্ড
শরীর ও স্বাস্থ্য
বিশেষ নিবন্ধ
সিনেমা
আজকের দিনে
রাশিফল ও প্রতিকার
ভাস্কর বন্দ্যোপাধ্যায়
mesh

পারিবারিক অশান্তির অবসানে গৃহ সুখ ও শান্তি বাড়বে। প্রেমের ক্ষেত্রে শুভ। কর্মে উন্নতি। উপার্জন বৃদ্ধি।...

বিশদ...

এখনকার দর
ক্রয়মূল্যবিক্রয়মূল্য
ডলার৮৩.২৬ টাকা৮৪.৩৫ টাকা
পাউন্ড১০৬.৪৬ টাকা১০৯.১২ টাকা
ইউরো৮৯.৭৬ টাকা৯২.২০ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
*১০ লক্ষ টাকা কম লেনদেনের ক্ষেত্রে
দিন পঞ্জিকা