উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে বাধার মধ্য দিয়ে অগ্রসর হতে হবে। উচ্চতর বিদ্যার ক্ষেত্রে শুভ ফল পাবে। কর্মপ্রার্থীদের ... বিশদ
এদিকে শহরের বিখ্যাত আইনজীবী সমীরণ সেন সময় এবং সুযোগকে ব্যবহার করে কীভাবে উন্নতির শিখরে উঠতে হয়, সেটা জানে। স্বামীর অমতে রিয়া আদালতে গেলেও, লোয়ার কোর্টে হেরে যায়। তারপরেই সমীরণ নিজের ইচ্ছেতে রিয়ার কেসের দায়িত্ব নেয়। এর ফলে প্রতিদিনই খবরের শিরোনামে উঠে আসে সমীরণ। কিছুদিনের মধ্যেই সমীরণকে অচেনা লাগতে শুরু করে তার স্ত্রী ঊর্মির। এরপরে কী হল সেটা জানার জন্য তমাল দাশগুপ্ত পরিচালিত ‘ভালো মেয়ে, খারাপ মেয়ে’ ছবিটি দেখতে হবে। পরিচালকের কথায়, ‘সমাজের ভিন্ন জায়গা থেকে উঠে আসা দুটি মেয়ের সংগ্রাম এখানে তুলে ধরা হয়েছে। রিয়ার আলাদা সংগ্রাম রয়েছে। আবার এলিট স্তর থেকে উঠে আসা ঊর্মি সেনেরও সেই অর্থে আইডেন্টিটি নেই। তার সংগ্রামটাও অন্যরকমের। এটাই গল্পের মূল বক্তব্য।’ সাহিত্যিক সুচিত্রা ভট্টাচার্যের ‘ভালো মেয়ে, খারাপ মেয়ে’ গল্প অবলম্বনে এই ছবি তৈরি করা হয়েছে।
এই ছবিতে রিয়ার চরিত্রে অভিনয় করেছেন অনন্যা চট্টোপাধ্যায় এবং তার স্বামীর চরিত্রে রয়েছেন শিলাজিত্। শ্রীলেখা মিত্র এই ছবিতে আইনজীবীর স্ত্রীয়ের চরিত্রে রয়েছেন এবং আইনজীবীর চরিত্রে অভিনয় করেছেন জয় সেনগুপ্ত। এছাড়াও এই ছবিতে অভিনয় করেছেন অরিন্দম শীল ও ইন্দ্রাণী ভট্টাচার্য। ছবির মিউজিক করেছেন দেবজিত্ বেরা।