আমাদের এই দেশকে গড়ে তোলার জন্য অনেকে অনেকভাবে স্বার্থত্যাগ করে এগিয়ে এসেছিলেন। এই কলমে জানতে পারবে সেরকমই মহান মানুষের ছেলেবেলার কথা। এবার ঋষি অরবিন্দ। লিখেছেন চকিতা চট্টোপাধ্যায়।
রঘু নামটা শুনলেই ইয়া মোটা বিড়াল লেজের মতো গোঁফ আর তাগড়াই চেহারার রঘু ডাকাতের কথা মনে পড়ে। যে কিনা গ্রামের অবস্থাপন্নদের বাড়িতে আগাম চিঠি পাঠিয়ে ডাকাতি করতে যেত। জমিদার বাড়ির লেঠেলদেরও লাঠির আঘাতে ঘায়েল করত। নিজে কখনও হার মানত না।
বহুদিন যাবৎ স্কুল বন্ধ। মন একদম ভালো নেই আনন্দী, সুমেকা, অর্ক, ঋষিকা, অয়নদের। ওরা সবাই মিলে ছোটকাকুকে ধরল। বাড়িতে থেকে থেকে যে আমরা হাঁফিয়ে উঠেছি ছোটকাকু। আমাদের ধারেকাছে কোথাও নিয়ে চলো না!
ভারী দুরন্ত। এটা ফেলছে, ওটা ভাঙছে। রকমারি দুষ্টুমি। ‘বুড়ো আংলা’-র রিদয়ের মতো দুরন্ত, তেমনই দস্যি! অ্যাকোরিয়ামে লাল মাছ খেলছে, ছুটছে। কী খেয়াল হল, দুপুরের দিকে সবাই যখন ঘুমের দেশে, তখন শিশি ভরা লাল কালি এনে অ্যাকোরিয়ামে ঢেলে দিলেন।
করোনা আবহে দীর্ঘদিন স্কুল বন্ধ। এরকম একটি পরিস্থিতিতে সমাজে পিছিয়ে পড়া পরিবারের সন্তানদের পড়াশোনার জন্য বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছে স্বাতী ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন। এদের পড়াশোনার জন্য পানিহাটিতে একটি শিক্ষা শিবিরের আয়োজন করা হয়।
সারা জীবন আমরা এটাই জেনে এসেছি যে, পাখিই একমাত্র প্রাণী যারা আকাশে মনের সুখে ডানা মেলে উড়ে বেড়াতে পারে। যখন খুশি, যেখানে খুশি। কিন্তু তোমরা জানলে অবাক হবে, এই বিশ্বে পাখি ছাড়াও এমন অনেক প্রজাতির প্রাণী আছে তারাও নাকি আকাশে ওড়ায় ভীষণ দক্ষ।
হঠাৎ নেওয়া সিদ্ধান্তে বিপদে পড়তে পারেন। চলচিত্র ও যাত্রা শিল্পী, পরিচালকদের শুভ দিন। ধনাগম হবে। ... বিশদ
বিস্কিট কেক (৪ জনের জন্য)
উপকরণ: মারি বিস্কুট ২০ পিস, চকোলেট সস ৬\৭ টেবিল চামচ, দুধ ১ কাপ, চিনি ২ টেবিল চামচ, বাটার ২ টেবিল চামচ, আমন্ড পেস্তা চেরি (আন্দাজমতো), স্টিলের ট্রে (যে কোনও শেপের),ছুরি ১টি , মিক্সিং বোল ১টি, সার্ভিং ডিশ ৪ টি।
পদ্ধতি: প্রথমে মিক্সচার গ্রাইন্ডার অথবা হাতের সাহায্যে সমস্ত মারি বিস্কুটগুলোকে মিহি করে গুঁড়ো করে নিতে হবে। এরপরে বিস্কুটের গুঁড়ো মিক্সিং বোলে নিয়ে তার মধ্যে দুধ, চিনি, বাটার, চকোলেট সস খুব ভালো করে মিশিয়ে নিতে হবে। এরপর এই মিশ্রণটি স্টিলের ট্রে র মধ্যে দিয়ে তার ওপর আমন্ড, পেস্তা, চেরি নিজেদের পছন্দমতো করে সাজিয়ে গার্নিশ করো। এবারে এই মিশ্রণের ট্রে আধঘণ্টার জন্য ফ্রিজে স্বাভাবিক তাপমাত্রায় রাখতে হবে। পরে জমাট বেঁধে গেলে ফ্রিজ থেকে এই কেক বাইরে বের করে এনে ছুরির সাহায্যে পিস করে কেটে চারটি সার্ভিং ডিশে পরিবেশন করো।
পিন উইল স্যান্ডউইচ (৪ জনের জন্য)
উপকরণ: হোয়াইট অথবা ব্রাউন ব্রেড (পাউরুটি) ৪ স্লাইস, বাটার ৪ চা চামচ, এগলেস মেয়োনিজ ১/২ কাপ, গ্রিন চাটনি ২ চা চামচ, চিজ স্লাইজ ৪ পিস, ক্যাপসিকাম কুচি ১/২ কাপ, গোলমরিচ গুঁড়ো ১/২ কাপের কম, নুন আন্দাজমতো, মিক্সিং ডিশ ১টি, বোল ছোট ১, ট্রে ১টি, টুথপিক ৪টি, সার্ভিং ডিশ ৪টি।
পদ্ধতি: প্রথমে পাউরুটির চারপাশ ছুরির সাহায্যে কেটে বাদ দিতে হবে। এবারে সার্ভিং ডিশে চারটে পাউরুটি নিয়ে তার মধ্যে প্রথমে বাটার লাগাতে হবে। পাশাপাশি একটা ছোট বোলে মেয়োনিজ ও গ্রিন চাটনি একসঙ্গে মিশিয়ে একটা সস তৈরি করে নিতে হবে। এবারে এই সস বাটার লাগানো চারটে পাউরুটির ওপর দিতে হবে।
এবারে তার ওপর চিজ স্লাইজ সাজিয়ে আবারও তার ওপর ক্যাপসিকাম কুচি, নুন, গোলমরিচ গুঁড়ো ছড়িয়ে দিতে হবে। এবারে প্রতিটি পাউরুটিকে রোলের আকারে গড়ে নিয়ে একটি করে টুথপিক পাউরুটিতে আটকে দিতে হবে যাতে খুলে না যায়। এই রোল একটা ট্রে তে নিয়ে স্বাভাবিক তাপমাত্রায় ফ্রিজে আধঘণ্টার জন্য রেখে দিতে হবে। পরে ফ্রিজ থেকে বের করে আধঘণ্টা পর চারটে সার্ভিং ডিশে একটি করে রোল দিয়ে পরিবেশন করো। ইচ্ছে করলে অন্য যে কোনও ধরনের স্লাইজ পাউরুটি এবং ভিন্ন স্বাদের সস ব্যবহার করতে পারো।
চৈতালি দত্ত
উপকরণ: মারি বিস্কুট ২০ পিস, চকোলেট সস ৬\৭ টেবিল চামচ, দুধ ১ কাপ, চিনি ২ টেবিল চামচ, বাটার ২ টেবিল চামচ, আমন্ড পেস্তা চেরি (আন্দাজমতো), স্টিলের ট্রে (যে কোনও শেপের),ছুরি ১টি , মিক্সিং বোল ১টি, সার্ভিং ডিশ ৪ টি।
পদ্ধতি: প্রথমে মিক্সচার গ্রাইন্ডার অথবা হাতের সাহায্যে সমস্ত মারি বিস্কুটগুলোকে মিহি করে গুঁড়ো করে নিতে হবে। এরপরে বিস্কুটের গুঁড়ো মিক্সিং বোলে নিয়ে তার মধ্যে দুধ, চিনি, বাটার, চকোলেট সস খুব ভালো করে মিশিয়ে নিতে হবে। এরপর এই মিশ্রণটি স্টিলের ট্রে র মধ্যে দিয়ে তার ওপর আমন্ড, পেস্তা, চেরি নিজেদের পছন্দমতো করে সাজিয়ে গার্নিশ করো। এবারে এই মিশ্রণের ট্রে আধঘণ্টার জন্য ফ্রিজে স্বাভাবিক তাপমাত্রায় রাখতে হবে। পরে জমাট বেঁধে গেলে ফ্রিজ থেকে এই কেক বাইরে বের করে এনে ছুরির সাহায্যে পিস করে কেটে চারটি সার্ভিং ডিশে পরিবেশন করো।
পিন উইল স্যান্ডউইচ (৪ জনের জন্য)
উপকরণ: হোয়াইট অথবা ব্রাউন ব্রেড (পাউরুটি) ৪ স্লাইস, বাটার ৪ চা চামচ, এগলেস মেয়োনিজ ১/২ কাপ, গ্রিন চাটনি ২ চা চামচ, চিজ স্লাইজ ৪ পিস, ক্যাপসিকাম কুচি ১/২ কাপ, গোলমরিচ গুঁড়ো ১/২ কাপের কম, নুন আন্দাজমতো, মিক্সিং ডিশ ১টি, বোল ছোট ১, ট্রে ১টি, টুথপিক ৪টি, সার্ভিং ডিশ ৪টি।
পদ্ধতি: প্রথমে পাউরুটির চারপাশ ছুরির সাহায্যে কেটে বাদ দিতে হবে। এবারে সার্ভিং ডিশে চারটে পাউরুটি নিয়ে তার মধ্যে প্রথমে বাটার লাগাতে হবে। পাশাপাশি একটা ছোট বোলে মেয়োনিজ ও গ্রিন চাটনি একসঙ্গে মিশিয়ে একটা সস তৈরি করে নিতে হবে। এবারে এই সস বাটার লাগানো চারটে পাউরুটির ওপর দিতে হবে।
এবারে তার ওপর চিজ স্লাইজ সাজিয়ে আবারও তার ওপর ক্যাপসিকাম কুচি, নুন, গোলমরিচ গুঁড়ো ছড়িয়ে দিতে হবে। এবারে প্রতিটি পাউরুটিকে রোলের আকারে গড়ে নিয়ে একটি করে টুথপিক পাউরুটিতে আটকে দিতে হবে যাতে খুলে না যায়। এই রোল একটা ট্রে তে নিয়ে স্বাভাবিক তাপমাত্রায় ফ্রিজে আধঘণ্টার জন্য রেখে দিতে হবে। পরে ফ্রিজ থেকে বের করে আধঘণ্টা পর চারটে সার্ভিং ডিশে একটি করে রোল দিয়ে পরিবেশন করো। ইচ্ছে করলে অন্য যে কোনও ধরনের স্লাইজ পাউরুটি এবং ভিন্ন স্বাদের সস ব্যবহার করতে পারো।
চৈতালি দত্ত
