হঠাৎ নেওয়া সিদ্ধান্তে বিপদে পড়তে পারেন। চলচিত্র ও যাত্রা শিল্পী, পরিচালকদের শুভ দিন। ধনাগম হবে। ... বিশদ
ব্যাঙ্ক ও বিমা কর্মী ইউনিয়নগুলি আন্দোলন ও বিক্ষোভে নেমেছে দীর্ঘদিন ধরে। অর্থমন্ত্রী বুধবার বলেছেন, কর্মীদের অযথা দুশ্চিন্তার কারণ নেই। আমরা কর্মীদের ভবিষ্যৎ সুরক্ষিত রাখব এই আশ্বাস দিতে পারি। একইসঙ্গে তিনি বলেছেন, ব্যাঙ্কের ক্ষেত্রে যেমন দুটি পথ নেওয়া হয়েছে। প্রথমত একাধিক ব্যাঙ্কের সংযুক্তিকরণ। সেই সংযুক্তিকরণ করার পর সাফল্য পাওয়া গিয়েছে। যদি একান্তই তারপরও বাণিজ্যিক সাফল্য না আসে, তাহলে বিলগ্নিকরণই পথ।
সরকারি সংস্থা বিক্রি করে দেওয়ার পক্ষে বুধবার সওয়াল করে অর্থমন্ত্রী বলেছেন, আমাদের সরকারই প্রথম এই উদ্যোগ নিয়েছে, এরকমটা নয়। ইউপিএ সরকার একঝাঁক বিলগ্নিকরণ করেছিল। ন্যাশনাল মানিটাইজেশন পাইপলাইন প্রকল্পের মাধ্যমে স্টেশন থেকে বিমানবন্দর সবই বিক্রি করে দেওয়া হচ্ছে বলে যে অভিযোগ উঠেছে। তার জবাব দিতেই অর্থমন্ত্রী কংগ্রেস আমলের সিদ্ধান্ত টেনে এনেছেন। বলেছেন, ২০০৮ সালে নয়াদিল্লি স্টেশনকে বেসরকারি হাতে দেওয়া হয়েছিল আধুনিকীকরণের জন্য? তখন ক্ষমতায় কংগ্রেস সরকার। রাহুল গান্ধীরা বিরোধিতা করেননি কেন? কেন ব্যাঙ্ক ও বিমা সংস্থাকে এভাবে বিক্রির তালিকায় রাখা হচ্ছে? এই প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেছেন, এই দুই ক্ষেত্র স্ট্র্যাটেজিক সেক্টরের অন্তর্গত। এই দুই সেক্টরে সরকারের হস্তক্ষেপ কিংবা পরিচালন উপস্থিতি থাকবে, কিন্তু সেটা যতটুকু না হলেই নয়। সুতরাং অর্থমন্ত্রী এদিন বার্তা দিয়েছেন, আগামীদিনে আরও ব্যাঙ্ক ও বিমা সংস্থা আসতে চলেছে বিক্রির তালিকায়। সম্প্রতি অর্থমন্ত্রকের রাজস্ব সচিব জানিয়েছিলেন, কয়েকটি ব্যাঙ্কই শুধু থাকবে সরকারের পরিচালনাধীন। বেশিরভাগই চলে যাবে বিলগ্নিকরণের তালিকায়। ঠিক সেই সুরেই অর্থমন্ত্রী বলেছেন, সব সেক্টরে সরকারের উপস্থিতির প্রয়োজন নেই।