হঠাৎ নেওয়া সিদ্ধান্তে বিপদে পড়তে পারেন। চলচিত্র ও যাত্রা শিল্পী, পরিচালকদের শুভ দিন। ধনাগম হবে। ... বিশদ
আফগানিস্তানের জাতীয় প্রতিরোধ বাহিনীর নেতা মাসুদ, স্বঘোষিত প্রেসিডেন্ট আমরুল্লা সালে পঞ্জশিরে ঘাঁটি গেড়েছেন। তালিবরা বেশ কয়েকবার হুঁশিয়ারি দেওয়ার পরও তারা আত্মসমর্পণে রাজি হননি। এরপরই দু’পক্ষের মধ্যে লড়াই অবশ্যম্ভাবী হয়ে পড়ে। এরমধ্যেই পোল-ই-হেসার, দে সালা ও বান জেলা দখল করে নেয় প্রতিরোধ বাহিনী। ফলে সুর চড়িয়ে রাখলেও, সংঘাত এড়ানোর পথ খুঁজছিল তালিবান। সূত্রের খবর, শান্তিচুক্তি হলে কার্যত পিছু হটবে তালিবান। এর অর্থ ১৯৯৬ থেকে ২০০১ সালের মতো এবারও তালিব-মুক্ত থাকবে পঞ্জশির।
তবে কাবুলের পরিস্থিতি বিশেষ কিছু বদলায়নি। বিমানবন্দরের বাইরে থিকথিকে ভিড়। বিমানে উঠতে দেওয়ার জন্য কাকুতি-মিনতি করছেন সকলে। হৃদয় বিদারক একটি ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, নিকাশির নোংরা জলের মধ্যে দাঁড়িয়ে মার্কিন সেনার কাছে বিমানে উঠতে দেওয়ার অনুরোধ করছেন অনেকে। তালিবানের নয়া হুঁশিয়ারির পর আরও আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন সাধারণ আফগানরা। মঙ্গলবার তালিবান মুখপাত্র মুজাহিদ জানিয়েছেন, বিমানবন্দর যাওয়ার সমস্ত রাস্তা আমরা বন্ধ করে দিয়েছি। আফগানরা কেউ যেতে পারবে না। তবে আফগানিস্তানে নিযুক্ত জার্মান রাষ্ট্রদূত বলেন, ৩১ আগস্টের পর ইচ্ছুক আফগানরা যাতে দেশ ছাড়তে পারেন, তালিবান তাঁকে সেই প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। এরই মধ্যে প্রকাশ্যে এসেছে রাষ্ট্রসঙ্ঘের নিরাপত্তা সংক্রান্ত একটি অভ্যন্তরীণ রিপোর্টও। সেখানে বলা হয়েছে, কাবুল দখলের আগেই গত ১০ আগস্ট থেকে রাষ্ট্রসঙ্ঘের কর্মীদের বেছে বেছে নিশানা বানাচ্ছে তালিবান। শুরু হয়েছে হুমকি, মারধরও। এদিকে, এদিন তালিবান পরিস্থিতি নিয়ে ব্রিটেনের বিদেশ সচিব ডোমিনিক রাবের সঙ্গে কথা বলেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর।