হঠাৎ নেওয়া সিদ্ধান্তে বিপদে পড়তে পারেন। চলচিত্র ও যাত্রা শিল্পী, পরিচালকদের শুভ দিন। ধনাগম হবে। ... বিশদ
উদ্বিগ্ন দিল্লি। রাজ্য পদাধিকারীদের বৈঠকে এ সংক্রান্ত চূড়ান্ত রিপোর্ট তৈরির নির্দেশ দিয়েছেন শিবপ্রকাশ। দলের এক রাজ্যনেতা বলেন, মোদি-শাহদের বাংলা নিয়ে আর আগ্রহ নেই। এখন তাঁরা ভোটের উত্তরপ্রদেশ নিয়েই মশগুল। তাই বাংলায় কর্মী-সমর্থকরা আক্রান্ত হলেও কোনও হেলদোল নেই কেন্দ্রীয় নেতাদের। বিধানসভা ভোটের সময় তৃণমূল থেকে আসা কিছু নেতাকে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়ার তীব্র বিরোধিতা করেন তিনি। রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাম করে বলেন, উনি এখন ত্রিপুরায় পুজো দিতে যাচ্ছেন। কিন্তু বাংলায় বিজেপির কোনও কর্মসূচিতে অংশ নিচ্ছেন না। এদিনের বৈঠকেও গরহাজির ছিলেন রাজ্যের প্রাক্তন সেচমন্ত্রী। যদিও তৃণমূল থেকে আসা আরও তিন নেতা জটু লাহিড়ী, রথীন চক্রবর্তী এবং বৈশালী ডালমিয়া এদিনের বৈঠকে হাজি ছিলেন। অমিত শাহের পাঠানো চার্টার্ড প্লেনে দিল্লি উড়িয়ে নিয়ে যাওয়ার প্রসঙ্গ তুলে আরও বিশৃঙ্খলার চেষ্টা হয়েছিল। অসন্তুষ্ট শিবপ্রকাশ জানান, গত তিনদিন ধরে রাজ্যে বৈঠক করছি। এরকম বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি আগে হয়নি। এরকম আচরণ ঠিক নয়। দলীয় অনুশাসন মানতেই হবে। অন্যথায় দল ছেড়ে দিন। দরজা খোলা রয়েছে।