মাঝেমধ্যে মানসিক উদ্বেগের জন্য শিক্ষায় অমনোযোগী হয়ে পড়বে। গবেষণায় আগ্রহ বাড়বে। কর্মপ্রার্থীদের নানা সুযোগ আসবে। ... বিশদ
রাজ্যের ৭৯টি স্কুলের ছাত্রছাত্রীরা এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছিল। ছোটদের বিভাগ থেকে গোখলে মেমোরিয়াল গার্লস স্কুলের ছাত্রী দীবশা রায় প্রথম হয়েছে। দ্বিতীয় হয়েছে ন্যাশনাল ইংলিশ স্কুলের ছাত্রী রুদ্রাণী মুখোপাধ্যায়। দিল্লি পাবলিক স্কুল, মেগাসিটির ছাত্র সমৃদ্ধ কুমার তৃতীয় স্থান অধিকার করেছে।
বড়দের বিভাগে প্রথম হয়েছে লা মার্টিনিয়ার ফর গার্লস-এর ছাত্রী অস্মি সরকার। দ্বিতীয় হয়েছে অক্ষর স্কুলের ছাত্র অমিতায়ুষ ঘোষ। এই বিভাগ থেকে তৃতীয় স্থান নিশ্চিত করেছে দু’জন। একজন দিল্লি পাবলিক স্কুল রুবি পার্কের কাব্য মহাজন এবং শিলিগুড়ির সেন্ট মাইকেলস স্কুলের গোবিন্দ সরদা।
প্রতিযোগিতায় যারা প্রথম হয়েছে তাদের হাতে সংস্থার পক্ষ থেকে স্যামসাং-এর একটি ল্যাপটপ, লিংক ও অজন্তা শ্যুয়ের উপহারের ডালি, স্টারমার্কের গিফট ভাউচার ও ইয়ালো স্ট্রয়ের ভাউচার তুলে দেওয়া হয়েছে।
আর যারা দ্বিতীয় ও তৃতীয় হয়েছে তাদের দেওয়া হয় স্যামসাং-এর একটি ট্যাব, লিংক ও অজন্তা শ্যুয়ের উপহারের ডালি, স্টারমার্কের গিফট ভাউচার ও ইয়ালো স্ট্রয়ের ভাউচার।
উল্লেখ্য, লিংক পেন অ্যান্ড প্লাস্টিকস লিমিটেডের এই স্পেলিংক প্রতিযোগিতা এবার ১৭ বছরে পড়ল। রাজ্যস্তরের প্রতিযোগিতায় পঞ্চম শ্রেণী থেকে অষ্টম শ্রেণীর ছাত্রছাত্রীরা এতে অংশগ্রহণ করতে পারে। মূলত ইংরেজি বানান, শব্দভাণ্ডার, সহ একাধিক বিষয়ে ছাত্রছাত্রীরা কতটা পারদর্শী তাই-ই দেখা হয়। এবারের রাজ্যের বিভিন্ন জায়গার সেরা ৭৯টি স্কুলের ৬৫ হাজার ছাত্রছাত্রী এতে অংশগ্রহণ করেছিল। গ্র্যান্ড ফিনালের আগে মোট তিনটি পর্বে প্রতিযোগিতাটি হয়েছিল বলে জানালেন লিংক পেন অ্যান্ড প্লাস্টিকস লিমিটেডের ম্যানেজিং ডিরেক্টর এবং সি ই ও দীপক জালান।