Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

বাজির আলোয় সেকালের কলকাতা

অমিতাভ পুরকায়স্থ: মারাঠা যুদ্ধে ইংরেজদের জয়লাভের উপর পাকা সিলমোহর পড়ল উনিশ শতকের একদম গোড়ায়। এমন ঘটনার উদযাপনে একটু বিশেষ ধরনের আমোদের ব্যবস্থা করতে আয়োজন হল এক এলাহি আতসবাজির প্রদর্শনী। ১৮০৩ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের ‘দি ক্যালকাটা মান্থলি জার্নাল’ সেই খবর বিশদে ছেপে জানাল যে, মহাশূন্যে হাতির লড়াই থেকে জ্বলন্ত আগ্নেয়গিরি থেকে দেবালয় বা বিভিন্ন রঙের আলোর ঝর্ণা দেখে কলকাতার মানুষের চক্ষু ছানাবড়া হয়ে যাওয়ার খবর। এই ‘শো’-র শীর্ষবিন্দু ছিল ঘুরন্ত গ্লোবের ভেতর থেকে ফুটে ওঠা ইংল্যান্ডেশ্বরের উদ্দেশ্যে লেখা ফার্সি অক্ষরের কল্যাণবাণী ‘আপনার সমৃদ্ধি অক্ষয় হোক’!  
চাহিদা ছিল বলেই বিলেত থেকে বাজি বিশেষজ্ঞরা  কলকাতায় এসে তাঁদের খেলা দেখাতেন। আর বিলক্ষণ দু’পয়সা রোজগারও হতো। কলকাতার দর্শকদের কাছে থেকে পাওয়া প্রশস্তি ভরসা করে তারা এরপর পৌঁছে যেতেন ভারতের অন্যান্য জায়গায় নিজেদের কৌশল প্রদর্শন করতে। 
হ্যাঁ, বলাই যায় যে, এ তো সরকারি উৎসব। তাতে খানিক বাহুল্য হতেই পারে। কিন্তু ঘটনা হল যে, ব্যক্তিগতস্তরেও ছোট-বড় উদযাপনের অনুসঙ্গ ছিল বাজি পোড়ানো। ১৭৮৮ সালের এক বিজ্ঞাপনে দেখা যায় কাশীনাথবাবুর বাগানে এক বাজি প্রদর্শনীর আয়োজন করেছিলেন জনৈক শ্বেতাঙ্গ বাজি বিশেষজ্ঞ। এই সাহেবের বিশেষত্ব ছিল আগুনের অক্ষরে বিভিন্ন রাজভক্তিমূলক বাক্য ফুটিয়ে তোলা। যেমন— ‘গড সেভ দি কিং’ অথবা ‘লং লিভ দি কিং’। এই সব বাজির কসরৎ দেখে শহরবাসী বিলক্ষণ বাহবায় ভরিয়ে দিতেন সাহেবকে। 
উনিশ শতকের মাঝামাঝি কলকাতার বিলিতি আলোকসজ্জার ব্যবহার কীভাবে সাধারণ বাড়িতেও ঢুকে পড়ল, তার সুন্দর বিবরণ দিয়েছেন অমৃতলাল বসু। ১৮৫৭ সালের মহাবিদ্রোহ শেষে কলকাতায় খুশির আমেজ। রসরাজের মেজো কাকা টানাপাখার মতো একটা জিনিস এনে বসিয়ে দিলেন ছাদের আলসেতে। নাম তার ‘ট্রান্সপারেনসি’। মাঝখানে মহারানির ছবি রেখে তার দুই ধারে বন্দুক কাঁধে দেশীয় ও গোরা সেনার ছবি আঁকা। সামনে এক সারি তেল পোরা সরার উপর কাপড়ের সরষের পুঁটলি করে জ্বালালেন। মূলত প্রদীপের উন্নত সংস্করণ হলেও সামনের দিক থেকে অন্যরকম দেখাত জিনিসটি। রাতে গড়ের মাঠে বাজি পোড়ানোর ব্যবস্থা হয়েছিল। সেই ঘটনার বিবরণ দিয়ে স্বভাবসিদ্ধ রসিকতায় অমৃতলাল লিখেছেন— ‘বাজীওয়ালাদের হাতে পড়েছিল টক্কা আর যারা বাজী দেখবেন, তাঁদের হাতে পড়েছিল ফক্কা।’ কারণ কোনও কোনও বাজিতে সেদিন আগুনই ধরল না আর যেগুলিতে আগুন ধরল, লোকে দেখে ভাবল কাপড় বা ন্যাকড়া জ্বলে উঠল মাত্র। মানে পুরো মাত্রায় ফ্লপ শো! কলকাতার বাজির ব্যবহার ছড়িয়ে পড়ার পর রাস্তায় বাজি পোড়ানোকে কেন্দ্র করে জনসাধারণের অসুবিধা বা সুরক্ষার প্রশ্ন নিয়েও চিন্তিত হয়েছেন প্রশাসন। ১৮৭১ সালের একটি পুলিস রিপোর্টে দেখা যাচ্ছে যে, সে বছর এই কারণে একুশজনকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। এছাড়াও হাউই বা তুবড়ির আগুনে খড়ের চালে আগুন লাগার ফলে বাজির ব্যবহার নিয়ন্ত্রণে প্রশাসনিক পদক্ষেপের কথাও জানা যায়। তবে এইসব পদক্ষেপ কলকাতার মানুষকে বাজি পোড়ানোর আনন্দ থেকে দূরে সরাতে পারেনি। যেকোনও উৎসব পার্বণে বাজি পোড়ানো হয়ে উঠেছিল আমোদের একটি জনপ্রিয় উপাদান, যার শীর্ষে অবশ্যই ছিল কালীপুজো ও দীপাবলির উদযাপন।  ধনী বাবুরা সাধারণত বাজার থেকে বাজি কিনে শখ মেটালেও অনেকেরই ‘হবি’ ছিল হাতে বাজি তৈরি করা। তাই বাড়িতে বাজি তৈরির একটা বাজারও গড়ে উঠেছে। উনিশ ও বিশ শতকের প্রথম অর্ধে বহু মানুষের শখ ছিল বাড়িতে তুবড়ি, তারাবাজি, হাউই তৈরি করা। তার জন্য নানা ধরনের বই বিক্রি হতো খুব সুলভ মূল্যে। ‘আতসবাজি তৈরি শিক্ষা’ নামে এমন একটি পাতলা বইয়ের লেখক হিসেবে রহস্য রোমাঞ্চ লেখক সমরেন্দ্রনাথ পাণ্ডে বা  স্বপনকুমারের নামও পাওয়া যায়।  এই সব বই সাধারণ উপকরণ দিয়ে বাজি তৈরির প্রণালী শেখাত। যেমন ধরুন ‘হাজার জিনিস’ নামের একটি বইয়ে তারাবাজি তৈরির মূল উপকরণ হিসেবে তলতা বাঁশের ব্যবহারের কথা জানা যায়। সেখানেই ‘ময়ূরপুচ্ছ বাজি’ নামে একরকমের বাজির কথায় লেখা আছে— ‘হাউয়ের বারুদের সঙ্গে কিঞ্চিৎ কাঁচচূর্ণ, সূক্ষ্ম ইস্পাত ও কাষ্ঠের চূর্ণ মিশ্রিত করিলে ঊর্ধ্বে উঠিবার সময় অবিকল ময়ূরপুচ্ছের ন্যায় দেখাইবে।’    
আশাপূর্ণা দেবীর বাবা হেমেন্দ্রনাথ গুপ্ত। তিনি ছিলেন পেশায় কমার্শিয়াল আর্টিস্ট। কিন্তু পেশার বাইরে কুস্তি থেকে বাজি তৈরি পর্যন্ত নানা দিকে ব্যাপ্ত ছিল তাঁর আগ্রহের পরিধি। আশাপূর্ণা দেবী নিজের ছোটবেলার স্মৃতিকথায় লিখেছেন, ‘বাবার হাতের তৈরি তুবড়ির বিলক্ষণ খ্যাতি ছিল। তবে ওইসব উপকরণগুলিকে ঠিক পর্যায়ে প্রস্তুত করে রাখার ক্যাপাসিটি মায়ের। মা শিলনোড়া হামান দিস্তা দিয়ে জিনিসগুলোকে যথাযথ চূর্ণ-বিচূর্ণ করে ফেলে, আবার ন্যাকড়া দিয়ে গন্ধক, কাঠকয়লা ছাঁকতে বসতেন।’ এরপর সপরিবারের তাঁরা বসে যেতেন তুবড়ির খোলের মধ্যে এই মশলা ঠাসতে। ভদ্রলোক অবশ্য স্বীকার করতেন যে, গৃহকর্ত্রীর হাতের ঠাসা তুবড়িগুলিই ‘বেস্ট’ হয়। 
উনিশ শতকের শেষে ও বিশ শতকের গোড়ায় স্বদেশি ও স্বনির্ভরতার আর্থ-সামাজিক ও রাজনৈতিক বার্তাও হয়তো খানিকটা কাজ করেছে এই নিজের হাতে তৈরি জিনিসের প্রতি আগ্রহ তৈরি করতে। তা ছাড়াও সে সময়ের বহু মানুষের মধ্যে বহুমুখী আগ্রহ দেখা যেত। সেটাও উনিশ শতকের বাংলার একটি বিশেষত্ব। হাতে করে বাজি বা ফানুস তৈরির শখ ছিল তারই একটি দিক। শৌখিন মানুষেরা ‘অফিশিয়াল সিক্রেটের’ মতো আগলে রাখতেন নিজেদের বাজির ফর্মুলা। আজও বহু পুরনো পরিবারে খোঁজ করলে পাওয়া যাবে বাজি তৈরির খাতা। নতুন প্রজন্মের কাছে দীপাবলির রাত সেই পারিবারিক ঐতিহ্যকে একবার ফিরে দেখার সুযোগ করে দেয়।
05th  November, 2023
বুমেরাং

প্রতুলবাবুর মুখে আজ আচ্ছা করে ঝামা ঘষে দিয়েছেন অতুলবাবু। অ্যাক্টিংয়ের সাধ আর মজা করার নেশা আজ ছুটে গেছে জম্মের মতো।
বিশদ

03rd  December, 2023
স্পর্শ
রাজেশ কুমার

অন্বেষা ফোনেই পেয়েছিল খবরটা, গতকাল সকালে। মনে হচ্ছিল, ওই মানুষটাই কেন! পৃথিবীতে তো আরও মানুষ ছিল। চোর, গুন্ডা, ধর্ষক, নেশাখোর...। দেখে দেখে ভালো মানুষদেরই কেন এসব হয়, ওপরঅলা কি চোখে দেখতে পায় না!  বিশদ

26th  November, 2023
আবদুর রহিম খানের সমাধি
সমৃদ্ধ দত্ত

তাঁর এতদিনের অভিভাবক বৈরাম খানের অতি সক্রিয়তার খবর বাদশা আকবর পাচ্ছেন। ৫৮ বছর বয়সি বৈরাম সপ্তাহে তিনদিন দরবারের আমিরদের নিয়ে বসছেন বৈঠকে। অস্ত্রাগার, হাতিশাল, ঘোড়াশাল, রাজস্ব বিভাগ— প্রতিটি বিষয়েই তাঁর মতামত ছাড়া সিদ্ধান্ত নেওয়া যাবে না। বিশদ

19th  November, 2023
দুনিয়াদারি
সৌরভ মিত্র

কাল রাত থেকেই দেবোত্তমের মনটা বিশেষ ভালো নেই। ছেলেকে বকাবকি করলেই দু-তিনদিন এমন হয়। কারণগুলো আপাতভাবে ন্যায্য হলেও কোথাও যেন একটা অপরাধবোধ কাজ করে। বছর-আটেক বয়স। সেই অর্থে চালাক-চতুর নয়। আপনভোলা। বিশদ

19th  November, 2023
ভৌতিক কেল্লা ভানগড়
সমুদ্র বসু

ষোড়শ শতাব্দীর দ্বিতীয় ভাগে রাজস্থানের আলোয়ার জেলার ভানগড়ে তৈরি হয় একটি কেল্লা। যেটি তৈরি করেছিলেন অম্বরের তখনকার রাজা ভগবন্ত দাস। পরবর্তীকালে তাঁর ছোট ছেলে  মাধো সিং কেল্লাটির দখল নেন। মতান্তরে মাধো সিং-ই এই দুর্গ তৈরি করিয়েছিলেন। বিশদ

19th  November, 2023
মিষ্টির ভুবন
অর্পিতা সরকার (চন্দ)

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বলেছিলেন, ‘সন্দেশ বাংলাদেশে বাজিমাত করেছে। যা ছিল শুধু খবর, বাংলাদেশ তাকে সাকার বানিয়ে করে দিল খাবার।’ বিশদ

12th  November, 2023
পঞ্চমুণ্ডির আসন
হিমাদ্রিকিশোর দাশগুপ্ত

তুষারবাবু ভ্যানরিকশতে বসে শ্মশানের দিকে যাত্রা করার আগে গোবিন্দ সাহার পরিচিত স্থানীয় যে মানুষটির বাড়িতে সকালে এসে উঠেছিলেন সেই বিধু মল্লিক বললেন, ‘আপনার সঙ্গী হতে পারলাম না বলে দুঃখিত। একথা সত্যি সাধুবাবা পঞ্চমুণ্ডির আসনে বসে কারওর জন্যত কিছু চাইলে সে প্রার্থনা মঞ্জুর হয়। বিশদ

12th  November, 2023
কিংবদন্তি বেতারনাট্য প্রযোজক শ্রীধর

১৯৬৬ সালের জানুয়ারি মাসের একটি দিন। আকাশবাণী কলকাতা কেন্দ্রে একটি নাটকের রেকর্ডিংয়ের জন্য অভিনেতারা সমবেত হয়েছেন।
বিশদ

05th  November, 2023
পুরনো সিন্দুক

ফ্ল্যাটের বাসিন্দা হিসাবে আজকের সকালটা বিজনের প্রথম সকাল। দুশো চল্লিশ স্কোয়ার ফিটের ছোট্ট এক পরিসরের মধ্যে ক্রমাগত ঘুরপাক খেতে খেতে এর মধ্যেই যেন হাঁপিয়ে উঠেছে বিজন।
বিশদ

05th  November, 2023
অতীতের পৃষ্ঠায় সংসদ ভবন
সমৃদ্ধ দত্ত

বাঙালির সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছে সদ্য প্রাক্তন হয়ে যাওয়া ভারতের এতকালের ওই পার্লামেন্ট ভবন। যাকে এখন নতুন নাম দেওয়া হয়েছে ‘সংবিধান সদন’। বিশদ

29th  October, 2023
সংসারচরিত
সোমজা দাস

দীপ্তর সঙ্গে থাকা যে আর সম্ভব নয়, সেটা ভালোভাবে বুঝে গেছে সুমেধা। সাত বছরের প্রেমে কত স্মৃতি, একসঙ্গে কত শপথ, স্বপ্নের মুহূর্ত বুনেছে তারা। কিন্তু বিয়ের এক বছরেই এমন মোহভঙ্গ হবে সেটা সুমেধার ভাবনারও অতীত ছিল।           বিশদ

29th  October, 2023
সেকালের দুর্গাপুজোর আমোদ

বৃষ্টি, গুমোট গরম আর জল-কাদা মাখা রাস্তা ঠিক পুরাকালের রাজপুরুষদের দিগ্বিজয়ে বেরনোর মতো পরিবেশ তৈরি না করলেও, ক্যালেন্ডার বলছে ‘এসেছে শরৎ’।  তবে ছাপোষা গৃহস্থ প্রকৃতির উদার আহ্বানের থেকে পুজোর আগমন বার্তা বেশি টের পান কলিং বেলের টুং টাং ডাকে।
বিশদ

15th  October, 2023
উঠোন
সৌরভ হোসেন

আসমত গেরস্তর ভুঁইয়ের পরেই হজরুদ্দির বাড়ি। ভুঁইটা যেদিকটায় ঢালু হয়ে নেমে গিয়েছে সেদিকটায় বড়ঘাট্টা বিল। হজরুদ্দির বাপ নুরুদ্দি বলতেন, ওখানে আগে নদী ছিল। সে নদীর সঙ্গে পদ্মার যোগ ছিল। সে নদী মজে বিল হল। এখন নাবাল জমি। বিশদ

08th  October, 2023
হাতিবাগানের  থিয়েটার
সন্দীপন বিশ্বাস

দিনকয়েক আগে উত্তর কলকাতার রাজা রাজকৃষ্ণ স্ট্রিট দিয়ে হাঁটতে গিয়ে থমকে গেলাম। অনেকেই রাজকৃষ্ণ স্ট্রিট নামটা শুনে বুঝতে পারবেন না। কিন্তু যদি বলি একসময় এখানেই ছিল বিশ্বরূপা, রঙ্গনা, বিজন থিয়েটার সারকারিনা থিয়েটার হল, তাহলে হয়তো সবাই বুঝতে পারবেন। বিশদ

01st  October, 2023
একনজরে
পরিযায়ী শ্রমিকের কাজে গিয়ে উত্তরপ্রদেশে পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হল সালার থানার খাড়েরা গ্রামের এক যুবকের। মৃতের নাম বাদশা শেখ (২৪) । গ্রামের অঞ্চলপাড়ার বাসিন্দা ছিলেন তিনি। মাসতিনেক আগে তিনি রাজমিস্ত্রির কাজে সেখানে গিয়েছিলেন। ...

আজ, মঙ্গলবার বালুরঘাট এয়ারপোর্ট পরিদর্শনে আসছে এয়ারপোর্ট অথরিটি অব ইন্ডিয়ার প্রতিনিধি দল। আজ সকাল ১০টা নাগাদ ওই প্রতিনিধি দল বালুরঘাট এয়ারপোর্ট পরিদর্শন করবে বলে জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে। ...

আচমকা চিতাবাঘের দেখা! দক্ষিণ দিল্লির নেব সরাইয়ে এই ঘটনায় প্রবল আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। বন্য পশুটির খোঁজে শুরু হয় তল্লাশি। ...

জবজের চিত্রগঞ্জ কালীবাড়িতে ভক্ত ও দর্শনার্থীদের আনাগোনা দিনে দিনে বাড়ছে। দূর-দূরান্ত থেকে প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ ছুটে আসছেন। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

যে কোনও ব্যবসায় শুভ ফল লাভ। বিশেষ কোনও ভুল বোঝাবুঝিতে পারিবারিক ক্ষেত্রে চাপ। অর্থপ্রাপ্তি হবে। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব মাটি দিবস
১৩৬০: ফ্রান্সের মুদ্রা ফ্রাঁ চালু হয়
১৮৫৪: রিভলবিং থিয়েটার চেয়ারের পেটেন্ট করেন অ্যারোন অ্যালেন
১৮৭৯: স্বয়ংক্রিয় টেলিফোন সুইচিং সিস্টেম প্রথম পেটেন্ট হয়
১৯০১: মার্কিন চলচ্চিত্র প্রযোজক, নির্দেশক ও কাহিনীকার ওয়াল্ট ডিজনির জন্ম
১৯১১: প্রবাদপ্রতিম গীতিকার ও কবি প্রণব রায়ের জন্ম
১৯১৩: বাঙালি চিত্রশিল্পী গোপাল ঘোষের জন্ম
১৯২৪: গীতিকার গৌরীপ্রসন্ন মজুমদার জন্ম
১৯৩২: অভিনেত্রী নাদিরার জন্ম
১৯৩৫: কলকাতায় মেট্রো সিনেমা হল প্রতিষ্ঠা হয়
১৯৩৯: অভিনেত্রী বাসবী নন্দীর জন্ম
১৯৪০: সঙ্গীত শিল্পী গুলাম আলির জন্ম
১৯৪৩: জাপানী বোমারু বিমান কলকাতায় বোমা বর্ষণ করে
১৯৫০: বিপ্লবী, দার্শনিক ও আধ্যাত্মসাধক ঋষি অরবিন্দের প্রয়াণ
১৯৫১: শিল্পী ও লেখক অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মৃত্যু
১৯৬৯: বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পূর্ব-পাকিস্তানের নামকরণ করেন ‘‘বাংলাদেশ ”
১৯৮৫: ক্রিকেটার শিখর ধাওয়ানের জন্ম
১৯৯৯: যানজট এড়াতে ব্যাংককে আকাশ ট্রেন সার্ভিস চালু
১৯৯৯: মিস ওয়ার্ল্ড হলেন যুক্তামুখী
২০১৩: দক্ষিণ আফ্রিকার বর্ণবাদবিরোধী আন্দোলনের অবিসংবাদিত নেতা নেলসন ম্যান্ডেলার মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৪৫ টাকা ৮৪.১৯ টাকা
পাউন্ড ১০৩.৯২ টাকা ১০৭.৩৯ টাকা
ইউরো ৮৯.১৩ টাকা ৯২.৩০ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৬৩,৮০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৬৪,১০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬০,৯৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৭৬,৭০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৭৬,৮০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১৮ অগ্রহায়ণ, ১৪৩০, মঙ্গলবার, ৫ ডিসেম্বর ২০২৩। অষ্টমী ৪৬/১৯ রাত্রি ১২/৩৮। পূর্বফল্গুনী নক্ষত্র ৫৩/৪৯ রাত্রি ৩/৩৮। সূর্যোদয় ৬/৬/১৪, সূর্যাস্ত ৪/৪৭/৪২। অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৮ মধ্যে পুনঃ ৭/৩২ গতে ১১/৫ মধ্যে। রাত্রি ৭/২৮ গতে ৮/২১ মধ্যে পুনঃ ৯/১৪ গতে ১১/৫৪ মধ্যে পুনঃ ১/৪১ গতে ৩/২৭ মধ্যে পুনঃ ৫/১৪ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৭/২৭ গতে ৮/৪৭ মধ্যে পুনঃ ১২/৪৭ গতে ২/৮ মধ্যে। কালরাত্রি ৬/২৮ গতে ৮/৭ মধ্যে। 
১৮ অগ্রহায়ণ, ১৪৩০, মঙ্গলবার, ৫ ডিসেম্বর ২০২৩। অষ্টমী রাত্রি ১১/২। পূর্বফল্গুনী নক্ষত্র রাত্রি ২/৫৯। সূর্যোদয় ৬/৮, সূর্যাস্ত ৪/৪৮। অমৃতযোগ দিবা ৭/৩ মধ্যে ও ৭/৪৫ গতে ১১/৬ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৩৫ গতে ৮/২৯ মধ্যে ও ৯/২৩ গতে ১২/৪ মধ্যে ও ১/৫২ গতে ৩/৩৯ মধ্যে ও ৫/২৭ গতে ৬/৮ মধ্যে। বারবেলা ৭/২৮ গতে ৮/৪৮ মধ্যে ও ১২/৪৮ গতে ২/৮ মধ্যে। কালরাত্রি ৬/২৮ গতে ৮/৮ মধ্যে। 
২০ জমাদিয়ল আউয়ল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
বচসার জেরে গুলি চালানোর অভিযোগে উত্তরপ্রদেশে গ্রেপ্তার অভিনেতা ভূপিন্দর সিং, মৃত ১, জখম ৩

08:26:58 PM

তেলেঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী হচ্ছেন রেবন্ত রেড্ডিই, জানাল কংগ্রেসের শীর্ষ নেতৃত্ব

07:00:00 PM

ভাইফোঁটায় সলমন খানকে আমন্ত্রণ মমতার

06:56:35 PM

অনুষ্ঠানের সঞ্চালনার দায়িত্বে জুন মালিয়া, চূর্ণী গঙ্গোপাধ্যায়

06:45:00 PM

কেউ আমাদের ভাগ করতে পারবে না: মমতা

06:44:48 PM

বাংলা এখন ফিল্ম ডেস্টিনেশন হতে পারে: মমতা

06:43:53 PM