শরীর ভালো যাবে না। সাংসারিক কলহ বৃদ্ধি। প্রেমে সফলতা। শত্রুর সঙ্গে সন্তোষজনক সমঝোতা। সন্তানের সাফল্যে ... বিশদ
ঘটনার সূত্রপাত ৪৪ মিনিটে। সাইডলাইনের ধারে হঠাৎই মুখ থুবড়ে পড়েন তিনি। বেগতিক বুঝে রেফারি খেলা বন্ধ করে দেন। ছুটে আসেন দুই দলের চিকিৎসকরা। মাঠেই দেওয়া হয় ‘কার্ডিও পালমোনারি রিসাসিটেশন’। সেই সময় তাঁকে কাপড় দিয়ে ঘিরে দেওয়া হয়। প্রাণ সংশয়ের আশঙ্কায় শঙ্কিত হয়ে এরিকসেনের সহ-ফুটবলাররা কান্নায় ভেঙে পড়েন। দ্রুত আরোগ্য কামনায় শুরু হয় সমবেত প্রার্থনা। অঝোরে কাঁদতে দেখা যায় তাঁর বান্ধবীকে। তোলপাড় পড়ে যায় ফুটবল বিশ্বে। ড্যানিশ তারকাটির সুস্থতা চেয়ে ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডো ট্যুইট করেন। প্রাথমিক চিকিৎসার পর স্ট্রেচারে করে তাঁকে মাঠের বাইরে নিয়ে যাওয়া হয়। মাঠ ছেড়ে বেরিয়ে যাওয়ার সময় তোলা ছবিতে দেখা যায় মাথায় হাত দিয়ে রয়েছেন এরিকসেন। পরে উয়েফা জানায়, হাসপাতালে তাঁর অবস্থা আপাতত স্থিতিশীল। তাঁর বাবার সঙ্গে যোগাযোগের পর এরিকসেনের এজেন্ট জানান, এখন কথাও বলতে পারছেন ইন্টার মিলানের এই ফুটবলার। ডেনমার্কের ফুটবল ফেডারেশনও জানায়, তিনি আপাতত ভাল রয়েছেন।
এরিকসেনের অবস্থার উন্নতি হওয়ায় ম্যাচ শুরুও হয়। তাতে ৬০ মিনিটে পোহজানপালোর গোলে ১-০ জেতে ফিনল্যান্ড। এরিকসেনের ঘটনা এতটাই প্রভাব ফেলে যে ডেনমার্ক পেনাল্টি থেকেও সমতা ফেরাতে পারেনি।